সূচী সমূহ
========================
প্রথম
অধ্যায়
প্রস্তাবনা
ধারা ১। বিধির শিরোনাম ও কার্যকারিতার
সীমা
ধারা ২। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অনুষ্ঠিত
অপরাধ সমূহের শাস্তি
ধারা ৩। বাংলাদেশের বাহিরে অনুষ্ঠিত
কিন্তু আইন বলে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বিচারযোগ্য অপরাধের শাস্তি
ধারা ৪। রাষ্ট্রের সীমানার বাহিরে
অনুষ্ঠিত অপরাধ সমূহের ক্ষেত্রে প্রতিবিধির আওতা সম্প্রসারণ
ধারা ৫। অত্র আইন কতিপয় আইনকে ক্ষুন্ন
করবে না
==================================================
দ্বিতীয় অধ্যায়
সাধারণ ব্যাখ্যা সমূহ
ধারা ৬। অত্র বিধির সংজ্ঞা সমূহের অর্থ
ব্যতিক্রম সমূহ সাপেক্ষ হবে
ধারা ৭। একবার ব্যাখ্যাকৃত অভিব্যক্তির
তাৎপর্য
ধারা ৮। লিঙ্গ
ধারা ৯। বচন
ধারা ১০। পুরুষ মহিলা
ধারা ১১। ব্যক্তি
ধারা ১২। জনগণ
ধারা ১৩। বাতিল
ধারা ১৪। রাষ্ট্রের কর্মচারী
ধারা ১৫। বাতিল
ধারা ১৬। বাতিল
ধারা ১৭। সরকার
ধারা ১৮।বাতিল
ধারা ১৯। জজ
ধারা ২০। বিচারালয়
ধারা ২১। সরকারী কর্মচারী
ধারা ২২। অস্থাবর সম্পত্তি
ধারা ২৩। অবৈধ লাভ
ধারা ২৪। অসাধুভাবে
ধারা ২৫। প্রতারণা মূলক ভাবে
ধারা ২৬। বিশ্বাস করার কারণ
ধারা ২৭। স্ত্রী, কেরানী বা ভৃত্যের
অধিকারভুক্ত সম্পত্তি
ধারা ২৮। নকলকরণ
ধারা ২৯। দলিল
ধারা ৩০। মূল্যবান জামানত
ধারা ৩১। উইল
ধারা ৩২। অবৈধ বিচ্যুতি সমূহ আইন
সমূহের উল্লেখ কারী
ধারা ৩৩। কার্য বিচ্যুতি
ধারা ৩৪। কতিপয় ব্যক্তি কর্তৃক একই
উদ্দেশ্য সাধনকল্পে কৃত কার্যাবলী
ধারা ৩৫। যেক্ষেত্রে অনুরূপ কার্য কোন
অপরাধ মূলক জ্ঞান বা অভিপ্রায় সহকারে সম্পাদিত হওয়ার দরুন অপরাধ মূলক বলে গণ্য হয়
ধারা ৩৬। আংশিকভাবে কার্য এবং
আংশিকভাবে বিচ্যুতির সাহায্যে সংঘটিত ফলাফল
ধারা ৩৭। কোন অপরাধ সংঘটনকারী কতিপয়
কার্যের একটি সম্পাদনের মাধ্যমে সহযোগিতা
ধারা ৩৮। অপরাধ মূলক কার্যে জড়িত
ব্যক্তিগণ বিভিন্ন অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হন
ধারা ৩৯। স্বেচ্ছাকৃতভাবে
ধারা ৪০। অপরাধ
ধারা ৪১। বিশেষ আইন
ধারা ৪২। স্থানীয় আইন
ধারা ৪৩। অবৈধ, আইনতঃ সম্পাদন করতে বাধ
ধারা ৪৪। ক্ষতি
ধারা ৪৫। জীবন
ধারা ৪৬। মৃত্যু
ধারা ৪৭। প্রাণী
ধারা ৪৮। জাহাজ
ধারা ৪৯। বৎসর. মাস
ধারা ৫০। ধারা
ধারা ৫১। হলফ
ধারা ৫২। সদ্বিশ্বাস
ধারা ৫২ক। আশ্রয়
=====================================
তৃতীয় অধ্যয়
দণ্ড সম্পর্কিত
ধারা ৫৩। দণ্ডসমূহ
ধারা ৫৩ক। কারাবাস উল্লেখের ব্যাখ্যা
ধারা ৫৪। মৃত্যুদণ্ড হ্রাসকরণ
ধারা ৫৫। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হ্রাসকরণ
ধারা ৫৫ক। রাষ্ট্রপতির বিশেষ অধিকার
সংরক্ষণ
ধারা ৫৬। বাতিল
ধারা ৫৭। দণ্ড মেয়াদসমূহের ভগ্নাংশসমূহ
ধারা ৫৮। বাতিল
ধারা ৫৯। বাতিল
ধারা ৬০। কারাবাসের কতিপয় ক্ষেত্রে
দণ্ড সম্পূর্ণ বা আংশিক সশ্রম বা বিনাশ্রম হতে পারবে
ধারা ৬১। বাতিল
ধারা ৬২। বাতিল
ধারা ৬৩। জরিমানা দণ্ডের পরিমাণ
ধারা ৬৪। জরিমানা দণ্ড অনাদায়ে
কারাদণ্ড
ধারা ৬৫। যেক্ষেত্রে কারাদণ্ড ও
জরিমানা দণ্ড বিধেয় সেক্ষেত্রে জরিমানা দণ্ড অনাদায়ে কারা দণ্ডের পরিমাণ
ধারা ৬৬। জরিমানা দণ্ড অনাদায়ে
কারাদণ্ডের বর্ণনা
ধারা ৬৭। কেবল জরিমানা দণ্ডে দণ্ডযোগ্য
অপরাধের ক্ষেত্রে জরিমানা দণ্ড অনাদায়ে কারাদণ্ড
ধারা ৬৮। জরিমানা দণ্ড আদায় করলে
কারাদণ্ডের সমাপ্তি হবে
ধারা ৬৯।জরিমানা দণ্ডের আনুপাতিক অংশ
আদায় করা হলে কারাদণ্ডের সমাপ্তি হবে
ধারা ৭০। ছয় বৎসরের মধ্যে বা
কারাবাসকালে আদায় যোগ্য জরিমানাদণ্ডে দণ্ডিত ব্যক্তির মৃত্যুর ফলে তার সম্পত্তি
দায়মুক্ত হবে না
ধারা ৭১। কতিপয় অপরাধের সমবায়ে গঠিত
অপরাধের শাস্তির সীমা
ধারা ৭২। কতিপয় অপরাধের একটির জন্য
দোষী ব্যক্তির শাস্তিউহা কি সম্পর্কে, রায়ে তার সন্দেহ প্রকাশ করণ
ধারা ৭৩। নির্জন কারাবাস
ধারা ৭৪। নির্জন কারা বাসের সীমা
ধারা ৭৫। পূর্ববর্তী দণ্ডের পরে ১২শ
অধ্যায়ের বা ১৭শ অধ্যায়ের অধীনে কতিপয় অপরাধের জন্য বর্ধিত দণ্ড
=============================================
দন্ডবিধির- ১৮৬০ শিরোনাম |
চতুর্থ অধ্যয়
সাধারণ ব্যতিক্রমসমূহ
ধারা ৭৬। আইনবলে বাধ্য বা ভুল ধারণাবশত
নিজকে আইন বলে বাধ্য বলে বিশ্বাসকারী ব্যক্তি বিশেষ কর্তৃক সম্পাদিত কার্য
ধারা ৭৭। বিচার সম্পর্কিত কার্য
পরিচালনাকালে বিচারকের কায
ধারা ৭৮। আদালতের রায় বা আদেশের
অনুসরণে সম্পদিত কার্য
ধারা ৭৯। আইন সমর্থিত বা ভুল ধারণাবশত
নিজেকে আইন সমর্থিত বলে বিশ্বাসকারী ব্যক্তি কর্তৃক সম্পাদিত কার্য
ধারা ৮০। আইনানুগ কার্য সম্পাদনকালে
দুর্ঘটনা
ধারা ৮১। সম্ভাব্য ক্ষতিকারক কার্য,
কিন্ত অপরাধমূলক অভিপ্রায় ব্যতিরেকে এবং অন্যবিধ ক্ষতি নিবারণকল্পে সম্পাদিত
ধারা ৮২। সাত বৎসরের কম বয়স্ক শিশুর কার্য
ধারা ৮৩। সাত বৎসরের অধিক বয়স্ক ও বার
বৎসরের কম বয়স্ক অপরিণত বোধশক্তি সম্পন্ন শিশুর কার্য
ধারা ৮৪। অপ্রকৃতিস্থ ব্যক্তির কার্য
ধারা ৮৫। অনিচ্ছাকৃত প্রমত্ততার কারণে
বিচারশক্তি রহিত ব্যক্তির কার্য
ধারা ৮৬। যে অপরাধের ক্ষেত্রে বিশেষ
উদ্দেশ্য বা জ্ঞানের প্রয়োজন রয়েছে, উন্মত্ত ব্যক্তি কর্তৃক সে অপরাধ সংঘটন
ধারা ৮৭। মৃত্যু বা গুরুতর আঘাত ঘটানোর
জন্য অভিপ্রেত নয়, এবং অনুরূপ সম্ভাবনাপূর্ণ বলে অজ্ঞাত কার্য সম্মতি সহকারে
সম্পাদন করা
ধারা ৮৮। মৃত্যু ঘটানোর জন্য অভিপ্রেত
নয় এমন কার্য ব্যক্তিবিশেষের উপকারার্থ সদ্বিশ্বাসে সম্মতিসহকারে সম্পাদন
ধারা ৮৯। অভিভাবক কর্তৃক বা তার
সম্মতিক্রমে শিশু বা অপ্রকৃতিস্থ ব্যক্তির মঙ্গলার্থে সদ্বিশ্বাসে কৃত কায
ধারা ৯০। ভীতি বা ভ্রান্ত ধারণার অধীন
দেয়া বলে বিদিত সম্মতি, অপ্রকৃতিস্থ ব্যক্তির সম্মতি, শিশুর সম্মতি
ধারা ৯১। যে সমস্ত কার্য সাধিত ক্ষতি
হতে স্বতন্তভাবে অপরাধ বলে গণ্য, সে সমস্ত কার্য বর্জন
ধারা ৯২। সম্মতি ব্যতিরেকে কোন
ব্যক্তির মঙ্গলার্থ সদ্বিশ্বাসে কৃত কার্য
ধারা ৯৩। সদ্বিশ্বাসে কৃত যোগাযোগ
ধারা ৯৪। যে কার্য করার জন্য ভীতি
প্রদর্শন করে কোন ব্যক্তিকে বাধ্য করা হয়
ধারা ৯৫। সামান্য ক্ষতিকারক কার্য
আÍরক্ষার ব্যক্তিগত অধিকার প্রসঙ্গে
ধারা ৯৬। ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষায় কৃত
কার্যসমূহ
ধারা ৯৭। শরীর ও সম্পত্তি সম্পর্কিত
ব্যক্তিগত অধিকার
ধারা ৯৮। অপ্রকৃতিস্থ ইত্যাদি ব্যক্তির
কার্যের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার
ধারা ৯৯। যে সমস্ত কার্যের বিরুদ্ধে
ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার নাই
ধারা ১০০। যেক্ষেত্রে দেহের ব্যক্তিগত
প্রতিরক্ষার অধিকার মৃত্যু ঘটার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হয়
ধারা ১০১। যেক্ষেত্রে অনুরূপ অধিকার
মৃত্যু ব্যতীত অন্য যেকোন ক্ষতির প্রতি প্রযোজ্য হয়
ধারা ১০২। দেহের ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার
অধিকারের আরম্ভ ও স্থিতিকারল
ধারা ১০৩। যে ক্ষেত্রে সম্পত্তি
সম্পর্কিত ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার মৃত্যু ঘটানোর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হয়
ধারা ১০৪। যেক্ষেত্রে অনুরূপ অধিকার
মৃত্যু ব্যতীত অন্য কোন ক্ষতিসাধনের প্রতি প্রযোজ্য হয়
ধারা ১০৫। সম্পত্তি সম্পর্কিত
ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষা অধিকারের আরম্ভ ও স্থিতিকাল
ধারা ১০৬। নিরপরাধ ব্যক্তির প্রতি
ক্ষতিসাধিত হওয়ার সম্ভাবনার ক্ষেত্রে মারাত্মক আক্রমণের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত
প্রতিরক্ষার অীধকার
==========================================
পঞ্চম অধ্যায়
অপরাধে সহায়তা
ধারা ১০৭।কোন অপরাধ বিষয়ে সহায়তা
ধারা ১০৮।দুস্কর্মে সহায়তাকারী
ধারা ১০৮ক। বাংলাদেশে, বাংলাদেশের
বাহিরে অপরাধ সমূহে সহায়তা দান
ধারা ১০৯। দুস্কর্মে সহায়তার ফলে
সহায়তাকৃত কাজটি সম্পাদিত হওয়ার ক্ষেত্রে এবং উহার শাস্তি বিধানার্থ কোন স্পষ্ট
বিধান না থাকার ক্ষেত্রে দুষ্কর্মে সহায়তার শাস্তি
ধারা ১১০। সহায়তাকৃত ব্যক্তি
সহায়তাকারীর অভিপ্রায় হতে কার্য করার ভিন্ন অভিপ্রায়ে কার্য করার ক্ষেত্রে সহায়তার
শাস্তি
ধারা ১১১।সহায়তাকৃত কার্য হতে ভিন্ন
কার্য সম্পাদনের ক্ষেত্রে সহায়তাকারীর দায়িত্ব অনুবিধ।
ধারা ১১২। যেক্ষেত্রে সহায়তাকারী
সহায়তাকৃত কার্য ও সসম্পাদিত কার্যের দরুন ক্রমপুঞ্জিত শাস্তির জন্য দায়ী হয়
ধারা ১১৩।সাহায্যকৃত কার্যের কারণে
দুষ্কর্মে সহায়তাকারী কর্তৃক অভিপ্রেত পরিণতি হতে ভিন্ন পরিণতির ক্ষেত্রে
দুষ্কর্মে সহায়তাকারীর দায়িত্ব
ধারা ১১৪।অপরাধ অনুষ্ঠানকালে
সহায়তাকারীর উপস্থিতি
ধারা ১১৫।মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন
কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধে সহায়তাকরণ; অপরাধ সংঘটন না হলেধারা ১১৬।কারাদণ্ডে
দণ্ডনীয় অপরাধে সহায়তা করণ, অপরাধটি অনুষ্ঠিত না হওয়ার ক্ষেত্রে যদি দুষ্কর্মে
সহায়তাকারী বা সহায়তাকৃত ব্যক্তি এমন একজন সরকারী কর্মচারী হন, যাঁহার কর্তব্য
হচ্ছে অপরাধ প্রতিরোধ করা
ধারা ১১৭।জনসাধারণ বা দশের অধিক
ব্যক্তি কর্তৃক অপরাধ অনুষ্ঠানে সহায়তাকরণ
ধারা ১১৮।মৃত্যু বা যাবজ্জীবন
কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধ সংঘটনের ষড়যন্ত গোপনকরণ অপরাধ সংঘটন হওয়ার ক্ষেত্রে অপরাধ
সংঘটন না হওয়ার ক্ষেত্রে
ধারা ১১৯। সরকারী কর্মচারী কর্তৃক এমন
অপরাধ সংঘটনের ষড়যন্ত গোপন করা, যা নিবারণ করা তার কর্তব্য অপরাধ অনুষ্ঠিত হওয়ার
ক্ষেত্রে অপরাধটি মৃত্যু ইত্যাদি দণ্ডে দণ্ডনীয় হওয়ার ক্ষেত্রেঅপরাধটি অনুষ্ঠিত না
হওয়ার ক্ষেত্রে
ধারা ১২০। কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধ
সংঘটনের ষড়যন্ত গোপনকরণ অপরাধ অনুষ্ঠিত হওয়ার ক্ষেত্রে অপরাধ অনুষ্ঠিত না হওয়ার
ক্ষেত্রে
পঞ্চম- ক অধ্যায়
অপরাধমূলক ষড়যন্ত
ধারা ১২০ক। অপরাধমূলক ষড়যন্তের সংজ্ঞা
ধারা ১২০খ। অপরাধমূলক ষড়যন্তের শাস্তি
====================================
ষষ্ঠ অধ্যায়
রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধ
সম্পর্কিত
ধারা ১২১। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ
ঘোষণা বা যুদ্ধ ঘোষণার উদ্যোগ করা বা যুদ্ধ ঘোষণার সহায়তা করা
ধারা ১২১ক। ১২১ ধারাবলে দণ্ডনীয়
অপরাধসমূহ অনুষ্ঠানের ষড়যন্ত
ধারা ১২২। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধের
উদ্দেশ্যে অস্ত্রশস্ত্র ইত্যাদি সংগ্রহকরণ
ধারা ১২৩। যুদ্ধ সুগম করার অভিপ্রায়ে
ষড়যন্ত গোপনকরণ
ধারা ১২৩ক। রাষ্ট্র সৃষ্টি নিন্দকরণ ও
উহার সার্বভৌমত্বের বিলোপ সমর্থন করা
ধারা ১২৪। কোন আইনানুগ ক্ষমতা প্রয়োগে
বাধা দেওয়ার বা বাধাদান করার অভিপ্রায়ে রাষ্ট্রপতি, গভর্নর প্রমুখ ব্যক্তিকে
আক্রমণকরণ
ধারা ১২৪ক। রাষ্ট্রদ্রোহ
ধারা ১২৫। বাংলাদেশের সাথে
মৈত্রীসূত্রে আবদ্ধ কোন এশীয় শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ
ধারা ১২৬। বাংলাদেশের সাথে শান্তিতে
বসবাস কারী শক্তির রাজ্য এলাকা সমূহের উপর লুণ্ঠন অনুষ্ঠান করা
ধারা ১২৭। ১২৫ ও ১২৬ ধারায় উল্লিখিত
যুদ্ধ বা লুণ্ঠনের মাধ্যমে প্রাপ্ত সম্পত্তি গ্রহণ করা
ধারা ১২৮। সরকারী কর্মচারী কর্তৃক
স্বেচ্ছাকৃতভাবে রাজবন্দী বা যুদ্ধবন্দীকে পালায়ে যেতে দেয়া
ধারা ১২৯। সরকারী কর্মচারী কর্তক
অবহেলাপূর্বক অনুরূপ বন্দীকে পালায়ে যেতে দেয়া
ধারা ১৩০। অনুরূপ বন্দীকে পলায়নে
সাহায্য করা, উদ্ধার করা বা আশ্রয়দান করা
=======================================
সপ্তম অধ্যায়
স্থল, নৌ ও বিমান
বাহিনী সংক্রান্ত অপরাধ
ধারা ১৩১। বিদ্রোহে সহায়তাকরণ বা কোন
সৈন্য, নাবিক বা বৈমানিককে স্বীয় কর্তব্য হতে বিপথগামী করার উদ্যোগ করা
ধারা ১৩২। বিদ্রোহে সহায়তা এবং উহার
ফলে বিদ্রোহ অনুষ্ঠিত হওয়ার ক্ষেত্রে
ধারা ১৩৩। সৈনিক, নাবিক বা বৈমানিক
কর্তৃক তার উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে তদীয় পদের কার্য পরিচালনাকালে আক্রমণ করার
ব্যাপারে সহায়তাকরণ
ধারা ১৩৪। অনুরূপ আক্রমণে সহায়তাকরণ,
আক্রমণ সংঘটিত হওয়ার ক্ষেত্রে
ধারা ১৩৫। সৈনিক, নাবিক বা বৈমানিকের
পলায়নে সহায়তাকরণ
ধারা ১৩৬। পলাতককে আশ্রয় দান করা
ধারা ১৩৭। পোতাধ্যক্ষের অবহেলার দরুন
বাণিজ্য পোতে গোপনকৃত পলাতক
ধারা ১৩৮। সৈনিক, নাবিক বা বৈমানিক
কর্তৃক অবাধ্যতা প্রদর্শনে সহায়তাকরণ
ধারা ১৩৮ক। বাতিল
ধারা ১৩৯। কতিপয় আইনের অধীন ব্যক্তিগণ
ধারা ১৪০। সৈনিক, নাবিক বা বৈমানিক
কর্তৃক ব্যবহৃত পোশাক পরিধান করা বা প্রতীক ধারণ করা
========================================================
অষ্টম অধ্যায়
গণশান্তির পরিপন্থী
অপরাধ সম্পর্কি
ধারা ১৪১। বে-আইনী সমাবেশ
ধারা ১৪২। বে আইনী সমাবেশের সদস্য হওয়া
ধারা ১৪৩। শাস্তি
ধারা ১৪৪। মারাÍক অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে
বে-আইনী সমাবেশে যোগদান করা
ধারা ১৪৫। কোন বেআইনী সমাবেশ ভঙ্গ করার
নির্দেশ দেয়া হয়েছে জেনেও উহাতে যোগদান বা উহাতে অবস্থান করা
ধারা ১৪৬। দাঙ্গা
ধারা ১৪৭। দাঙ্গার শাস্তি
ধারা ১৪৮। মারাÍক অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে
দাঙ্গা সংঘটন
ধারা ১৪৯। সাধারণ উদ্দেশ্যের
বাস্তাবায়নে অনুষ্ঠিত অপরাধের জন্য বেআইনী সমাবেশের প্রত্যেক সদস্য দোষী
ধারা ১৫০। বেআইনী সমাবেশে যোগদানের
জন্য লোক ভাড়া করা বা ভাড়ার কার্যে সায় দেয়া
ধারা ১৫১। পাঁচ বা ততোধিক ব্যক্তির
সমাবেশ ভেঙ্গে দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে জেনেও উহাতে যোগদান করা বা অবস্থান করা
ধারা ১৫২। দাঙ্গা ইত্যাদি দমনকালে
সরকারী কর্মচারীকে আক্রমণ বা বাধা দান করা
ধারা ১৫৩। দাঙ্গা অনুষ্ঠানের অভিপ্রায়ে
বেপরোয়া ভাবে উত্তেজনা দান করা নব
ধারা ১৫৩ক। শ্রেণীসমূহের মধ্যে শত্র“তা
বর্ধন করা
ধারা ১৫৩খ। রাজনৈতিক কার্যকলাপে
অংশগ্রহণের জন্য ছাত্রগণকে প্ররোচিত করা
ধারা ১৫৪। যে ভূমিতে বেআইনী সমাবেশ
অনুষ্ঠিত হয়, সে ভূমির স্বত্বাধিকারী বা অধিকারী
ধারা ১৫৫। যে ব্যক্তির উপকারার্থে
দাঙ্গা অনুষ্ঠিত হয় তার দায়িত্ব
ধারা ১৫৬। যে স্বত্বাধিকারী বা
দখলকারীর উপকারার্থে দাঙ্গা সংঘটন হয়, সে স্বত্বাধিকারী বা দখলকারী প্রতিভূর
দায়িত্ব
ধারা ১৫৭। বেআইনী সমাবেশের জন্য
ভাড়াটিয়া লোকদের আশ্রয় দান করা
ধারা ১৫৮। কোন বেআইনী সমাবেশে বা
দাঙ্গায় অংশ গ্রহণের নিমিত্ত ভাড়াটিয়া হওয়া
ধারা ১৫৯। মারামারি
ধারা ১৬০। মারামারি অনুষ্ঠানের শাস্তি
=========================================================
নবম অধ্যায়
সরকারী কর্মচারীগণ
কর্তৃক বা সরকারী কর্মচারীগণ সংক্রান্ত অপরাধসমূহ সম্পর্কিত
ধারা ১৬১। সরকারী কর্মচারী কর্তৃক কোন
সরকারী কার্য সম্পর্কে বৈধ পারিশ্রমিক ব্যতীত অন্যবিধ বখশিশ গ্রহণ
ধারা ১৬২। অসাধু বা অবৈধ উপায়ে সরকারী
কর্মচারীকে প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যে বখশিশ গ্রহণ
ধারা ১৬৩। সরকারী কর্মচারীর প্রতি
ব্যক্তিগত প্রভাব প্রয়োগের জন্য বখশিশ গ্রহণ
ধারা ১৬৪। সরকারী কর্মচারী কর্তৃক ১৬২
বা ১৬৩ ধারায় বর্ণিত অপরাধসমূহের সহায়তা করার শাস্তি
ধারা ১৬৫। সরকারী কর্মচারী কর্তৃক
অনুরূপ সরকারী কর্মচারী কর্তৃক পরিচালিত মামলায় বা ব্যবসায়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির
নিকট হতে বিনামূল্যে মূল্যবান বস্তু গ্রহণ
ধারা ১৬৫ক। ১৬১ ও ১৬৫ ধারায় বর্ণিত
অপরাধ সমূহে সহায়তার শাস্তি
ধারা ১৬৬। কোন ব্যক্তির ক্ষতিসাধনকল্পে
সরকারী কর্মচারী কর্তৃক আইন অমান্যকরণ ধারা ১৬৭। ক্ষতি সাধন কল্পে সরকারী কর্মচারী
কর্তৃক কোন অশুদ্ধ দলিল প্রণয়ন
ধারা ১৬৮। সরকারী কর্মচারীর বেআইনীভাবে
ব্যবসায়ে নিয়োজিত হওয়া ধারা ১৬৯। সরকারী কর্মচারীর বেআইনী ভাবে সম্পত্তি ক্রয় করা
বা নিলামের দর হাকা
ধারা ১৭০। সরকারী কর্মচারীর ছদ্মবেশ
ধারণ
ধারা ১৭১। প্রতারণামূলক উদ্দেশ্যে
সরকারী কর্মচারী কর্তৃক ব্যবহৃত পোশাক পরিধান করা বা প্রতীক ধারণ করা।
=============================================================
নবম-ক অধ্যায়
নির্বাচন সংক্রান্ত
অপরাধ
ধারা ১৭১ক। প্রার্থী ও
নির্বাচনাধিকার-এর সংজ্ঞা
ধারা ১৭১খ। ঘুষ
ধারা ১৭১গ। নির্বাচনসমূহে অন্যায়
প্রভাব
ধারা ১৭১ঘ। নির্বাচনসমূহে ছদ্মবেশ ধারণ
ধারা ১৭১ঙ। ঘুষের শাস্তি
ধারা ১৭১চ। নির্বাচনে অন্যায় প্রভাব
প্রয়োগ বা ছদ্মবেশ ধারণের শাস্তি
ধারা ১৭১ছ। নির্বাচন সম্পর্কে মিথ্যা
বিবৃতি দান
ধারা ১৭১জ। নির্চাচন সম্পর্কে অবৈধ
অর্থ প্রদান
ধারা ১৭১ঝ। নির্বাচন খরচের হিসাব না
রাখা
=====================================================
দশম অধ্যায়
সরকারী কর্মচারীগণের
আইনানুগ কর্তৃত্ব অবমাননা সম্পর্কিত
ধারা ১৭২। সমন জারীকরবে বা অন্যবিধ
ব্যবস্থা এড়ানোর উদ্দেশ্যে আত্মগোপন করা
ধারা ১৭৩। সমন জারীকরণ বা অন্যবিধ
ব্যবস্থা গ্রহণে বাধার সৃষ্টি করা বা তৎসমূহে প্রকাশনায় বাধার সৃষ্টি করা
ধারা ১৭৪। সরকারী কর্মচারীর আদেশের
আজ্ঞানুযায়ী হাজির না হওয়া
ধারা ১৭৫। সরকারী কর্মচারীর নিকট কোন
দলিল পেশ করার জন্য আইনতঃ বাধ্য ব্যক্তি কর্তৃক অনুরূপ সরকারী কর্মচারীর নিকট উহা
পেশ না করা
ধারা ১৭৬। সরকারী কর্মচারীর নিকট নোটিস
দান বা তথ্য সরবরাহ করার জন্য আইনতঃ বাধ্য ব্যক্তি কর্তৃক উহা দান বা সরবরাহ না
করা
ধারা ১৭৭। অসত্য তথ্য সরবরাহ
ধারা ১৭৮। হলফ বা শপথ গ্রহণের জন্য
যথাযথ সরকারী কর্মচারী কর্তৃক আদিষ্ট হয়ে উহা গ্রহণে অস্বীকার করা
ধারা ১৭৯। প্রশ্ন করার ক্ষমতাসম্পন্ন
সরকারী কর্মচারীর প্রশ্নের উত্তরদানে অস্বীকার করা
ধারা ১৮০। বিবৃতিতে স্বাক্ষর করতে
অস্বীকার করা
ধারা ১৮১। হলফ বা শপথ পরিচালনার ক্ষমতা
সম্পন্ন সরকারী কর্মচারী বা ব্যক্তির নিকট হলফ বা শপথ করে মিথ্যা বিবৃতি দান করা
ধারা ১৮২। অপর কোন ব্যক্তির
ক্ষতিসাধনকল্পে সরকারী কর্মচারীকে তার আইনানুগ ক্ষমতা প্রয়োগ করতে বাধ্য করার জন্য
মিথ্যা তথ্য সরবরাহ করা
ধারা ১৮৩। কোন সরকারী কর্মচারীর
আইনানুগ কর্তৃত্ববলে সম্পত্তি গ্রহণে বাধা দান করা
ধারা ১৮৪। সরকারী কর্মচারীর
কর্তৃত্ববলে বিক্রয়ের জন্য উপস্থাপিত সম্পত্তি বিক্রয়ে বাধাদান করা
ধারা ১৮৫। সরকারী কর্মচারীর
কর্তৃত্ববলে বিক্রয়ের জন্য উপস্থাপিত সম্পত্তি বেআইনীভাবে ক্রয় করা বা ক্রয়ের জন্য
ডাক দেয়া
ধারা ১৮৬। সরকারী কর্মচারীকে সরকারী
কার্যাবলী সম্পাদনে বাধাদান করা
ধারা ১৮৭। সাহায্য দানের জন্য আইনতঃ
বাধ্য হওয়ার ক্ষেত্রে সরকারী কর্মচারীকে সাহায্য দান করা
ধারা ১৮৮। সরকারী কর্মচারী কর্তৃক
যথাযথরূপে জারীকৃত আদেশ অমান্যকরণ
ধারা ১৮৯। সরকারী কর্মচারীকে
ক্ষতিসাধনের হুমকি
ধারা ১৯০। নিরাপত্তা বিধানার্থ সরকারী
কর্মচারীর নিকট আবেদন করা হতে বিরত করার জন্য ব্যক্তিবিশেষকে প্রলুব্ধ করার
উদ্দেশ্যে ক্ষতির ভীতি প্রদর্শন
==============================================================
একাদশ অধ্যায়
মিথ্যা সাক্ষ্যদান ও
গণবিচারের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত অপরাধ সম্পর্কিত
ধারা ১৯১। মিথ্যা সাক্ষ্যদান
ধারা ১৯২। মিথ্যা সাক্ষ্য উদ্ভাবন করা
ধারা ১৯৩। মিথ্যা সাক্ষ্যের শাস্তি
ধারা ১৯৪। মৃত্যুদণ্ডযোগ্য অপরাধের
দণ্ড বিধান করার উদ্দেশ্যে মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়া বা উদ্ভাবন করা
ধারা ১৯৫। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে বা
কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধে দণ্ডিত করাবার মতলবে মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়া বা উদ্ভাবন করা
ধারা ১৯৬। মিথ্যা বলে বিদিত সাক্ষ্য
ব্যবহার করা
ধারা ১৯৭। মিথ্যা সার্টিফিকেট দান করা
বা উহাতে স্বাক্ষর করা
ধারা ১৯৮। মিথ্যা বলে বিদিত কোন
সার্টিফিকেট সত্য বলে ব্যবহার করা
ধারা ১৯৯। আইনবলে সাক্ষ্য হিসেবে
গ্রহণীয় ঘোষণায় প্রদত্ত মিথ্যা বিবৃতি
ধারা ২০০। মিথ্যা বলে জেনে অনুরূপ
ঘোষণাকে সত্য বলে ব্যবহার করা
ধারা ২০১। অপরাধকারীকে গোপন করার জন্য
অপরাধের সাক্ষ্য অদৃশ্য করে দেয়া বা মিথ্যা তথ্য সরবরা করা মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডনীয়
অপরাধের ক্ষেত্রে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধের ক্ষেত্রে
ধারা ২০২। তথ্য প্রদানে বাধ্য ব্যক্তি
কর্তৃক অপরাধের তথ্য প্রদানের ব্যাপারে ইচ্ছাকৃত ত্র“টি
ধারা ২০৩। অনুষ্ঠিত অপরাধ সম্পর্কে
মিথ্যা তথ্য প্রদান
ধারা ২০৪। সাক্ষ্য হিসেবে পেশ করার
ব্যাপারে বাধা সৃষ্টি করার জন্য দলিল বিনষ্ট করা
ধারা ২০৫। দেওয়ানী বা ফৌজদারী মামলার
কার্য বা কার্যধারার উদ্দেশ্যে মিথ্যা ছদ্মবেশ ধারণ
ধারা ২০৬। বাজেয়াপ্তকৃতরূপে বা ক্রোকের
মাধ্যমে সম্পত্তি হস্তগত করার ব্যাপারে বাধাদানের জন্য সম্পত্তি প্রতারণামূলকভাবে
অপসারণ বা গোপন করা
ধারা ২০৭। বাজেয়াপ্তকৃতরূপে বা ক্রোকের
মাধ্যমে সম্পত্তি হন্তগত করার ব্যাপারে বাধাদানের নিমিত্তে প্রতারণা মূলক ভাবে
উক্ত সম্পত্তি দাবী করা
ধারা ২০৮। অপ্রাপ্য অর্থের জন্য
প্রতারণা মূলক ভাবে ডিক্রী পাস করান
ধারা ২০৯। অসাধুভাবে আদালতে মিথ্যা
দাবী উত্থাপন করা
ধারা ২১০। প্রাপ্য নয় এমন অর্থের
প্রতারণা মূলক ভাবে ডিক্রী অর্জন করা
ধারা ২১১। ক্ষতিসাধনের অভিপ্রায়ে
অপরাধের মিথ্যা অভিযোগ
ধারা ২১২। অপরাধীকে আশ্রয় দান,
মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধের ক্ষেত্রে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে বা কারাদণ্ডে দন্ডনীয়
হওয়ার ক্ষেত্রে
ধারা ২১৩। অপরাধীকে শাস্তি হতে লুকায়ে
রাখার জন্য উপহার ইত্যাদি গ্রহণ করা মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধের ক্ষেত্রে
যাবজ্জীবন কারাবাস বা কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হওয়ার ক্ষেত্রে
ধারা ২১৪। অপরাধীকে লুকায়ে রাখার
বিনিময়ে উপহার প্রদান বা সম্পত্তি প্রত্যর্পণ মৃত্যুদণ্ডযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে
যাবজ্জীবন কারাবাস বা কারা দণ্ডে দণ্ডার্হ হওয়ার ক্ষেত্রে
ধারা ২১৫। চোরাইমাল ইত্যাদি পুনরুদ্ধার
কার্যে সাহায্য করার জন্য বখশিশ গ্রহণ করা
ধারা ২১৬। হাজত হতে পলায়ন করেছে এরূপ
বা যার গ্রেফতারের আদেশ জারী করা হয়েছে অপরাধীকে আশ্রয় দান করা মৃত্যুদণ্ড যোগ্য
অপরাধের ক্ষেত্রে যাবজ্জীবন কারা দণ্ডে দণ্ডনীয় হওয়ার ক্ষেত্রে
ধারা ২১৬ক। দস্যু বা ডাকাতকে আশ্রয়
দানের শাস্তি
ধারা ২১৭। বাতিল
ধারা ২১৮। কোন ব্যক্তিকে শাস্তি হতে বা
কোন সম্পত্তিকে বাজেয়াপ্ত হতে বাঁচানোর উদ্দেশ্যে সরকারী কর্মচারী কর্তৃক ভুল
রেকর্ড বা লিপি প্রস্তুতকরণ
ধারা ২১৯। সরকারী কর্মচারী কর্তৃক
বিচার বিভাগীয় মামলায় আইনের প্রতিকূলে অসাধুভাবে বিবরণী ইত্যাদি প্রণয়ন করা
ধারা ২২০। আইনের পরিপন্থী কার্য করছে
বলে জানে এমন কোন কর্তৃত্বসম্পন্ন ব্যক্তি কর্তৃক বিচার বা আটকের জন্য সোপর্দকরণ
ধারা ২২১। গ্রেফতার করতে বাধ্য এমন
সরকারী কর্মচারীর পক্ষে গ্রেফতার করার ব্যাপারে ইচ্ছাকৃত ভাবে ত্র“টি
ধারা ২২২। দণ্ডাজ্ঞাধীন বা আইনানুগ
ভাবে সোপর্দকতৃ ব্যক্তিকে গ্রেফতার করতে বাধ্য এমন কোন সরকারী কর্মচারীর পক্ষে
গ্রেফতার করার ব্যাপারে ইচ্ছাকৃত ত্র“টি
ধারা ২২৩। সরকারী কর্মচারীর অবহেলার
দরুন আটক বা হাজত হতে পলায়ন
ধারা ২২৪। কোন ব্যক্তির আইনানুগ
গ্রেফতারে তৎকর্তৃক বাধাদান বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি
ধারা ২২৫। অপর ব্যক্তির আইনানুগ
গ্রেফতারে বাধাদান বা প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করা
ধারা ২২৫ক। প্রকারান্তরে ব্যবস্থিত
হয়নি এমন ক্ষেত্রে সরকারী কর্মচারীর পক্ষে গ্রেফতারের ত্র“টিকরণ বা পলায়নে সম্মতি
দান,
ধারা ২২৫খ। প্রকারান্তরে ব্যবস্থিত নহে
এরূপ ক্ষেত্রে আইনতঃ গ্রেফতারে বাধা দান করা বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা অথবা
পলায়ন বা উদ্ধার করা
ধারা ২২৬। বাতিল
ধারা ২২৭। শাস্তি মওকুফের শর্ত লংঘন
করা
ধারা ২২৮। বিচার বিভাগীয় মামলায়
বিচারকার্যে রত সরকারী কর্মচারীকে ইচআকৃতভাবে অপমান করা বা বাধা দান করা
ধারা ২২৯। কোন জুরি বা এ্যাসেসরের
ছদ্মবেশ ধারণ
====================================================
দ্বাদশ অধ্যায়
মুদ্রা বা সরকারী
স্ট্যাম্প- সংক্রান্ত অপরাধ
ধারা ২৩০। মুদ্রার সংজ্ঞা; বাংলাদেশী
মুদ্রা
ধারা ২৩১। মুদ্রা জালকরণ
ধারা ২৩২। বাংলাদেশী মুদ্রা জালকরণ
ধারা ২৩৩। মুদ্রা জালকরণের যন্ত
প্রস্তুত বা বিক্রয় করা
ধারা ২৩৪। বাংলাদেশী মুদ্রা জাল করার
যন্ত্র প্রস্তুত বা বিক্রয় করা
ধারা ২৩৫। মুদ্রা জাল করার কার্যে কোন
যন্ত বা বস্তু ব্যবহার করার উদ্দেশ্যে উক্ত যন্ত বা বস্তু দখল করা বাংলাদেশী
মুদ্রার ক্ষেত্রে
ধারা ২৩৬। বাংলাদেশের বাইরে মুদ্রা জাল
করার কাজে সাহায্যকরণ
ধারা ২৩৭। জাল মুদ্রার আমদানী বা
রফতানি
ধারা ২৩৮। বাংলাদেশী মুদ্রার নকলসমূহ
আমদানী বা রফতানি
ধারা ২৩৯। কোন মুদ্রা জাল বলে জেনে দখল
করার পর উহা হস্তান্তরকরণ
ধারা ২৪০। বাংলাদেশী মুদ্রা জাল বলে
জেনে দখল করার পর উহা হস্তান্তরকরণ
ধারা ২৪১। এমন কোন মুদ্রা খাঁটি বলে
হস্তান্তর করা, যা প্রথম দখল করার কালে হস্তান্তরকারী জানত না যে উহা জাল মুদ্রা
ধারা ২৪২। এমন ব্যক্তি কর্তৃক জাল
মুদ্রা দখলকরণ যে ব্যক্তি উক্ত মুদ্রা দখল করার কালে উহা জাল মুদ্রা বলে জানত
ধারা ২৪৩। এমন কোন ব্যক্তি কর্তৃক
বাংলাদেশী মুদ্রা দখলকরণ, যে ব্যক্তি উহা গ্রহণ করার কালে উহা জাল মুদ্রা বলে জানত
ধারা ২৪৪। টাকশালে নিয়োজিত ব্যক্তি
কর্তৃক আইনবলে স্থিরীকৃত ওজন বা গঠন হতে ভিন্ন ওজন বা গঠনের মুদ্রা প্রস্তুত করা
ধারা ২৪৫। টাকশাল হতে বেআইনীভাবে
মুদ্রা তৈয়ারির যন্ত্রে নিয়ে যাওয়া
ধারা ২৪৬। প্রতারণামূলকভাবে বা
অসাধুভাবে মুদ্রার ওজন হ্রাসকরণ বা গঠন পরিবর্তনকরণ
ধারা ২৪৭। প্রতারণামূলকভাবে বা
অসাধুভাবে বাংলাদেশী মুদ্রার ওজন হ্রাসকরণ বা গঠন পরিবর্তন করা
ধারা ২৪৮। এই অভিপ্রায়ে কোন মুদ্রার
রূপ পরিবর্তন করা যে উহা ভিন্ন বর্ণনার মুদ্রা হিসাবে চালু হবে
ধারা ২৪৯। এই অভিপ্রায়ে কোন মুদ্রার
রূপ পরিবর্তন করা যে উহা ভিন্ন বর্ণনার মুদ্রা হিসেবে চালু হবে
ধারা ২৫০। পরিবর্তিত হয়েছে এরূপ অবগতি
মতে দখল কৃত মুদ্রা হস্তান্তরকরণ
ধারা ২৫১। পরিবর্তিত হয়েছে এরূপ অবগতি
মতে অধিকৃত বাংলাদেশী মুদ্রা হস্তান্তর করা
ধারা ২৫২। এমন কোন ব্যক্তি কর্তৃক কোন
মুদ্রা দখল করা যে উহা অধিকার করার কালে পরিবর্তিত বলে জানত
ধারা ২৫৩।এমন কোন ব্যক্তি কর্তৃক
বাংলাদেশী মুদ্রার দখলকার হওয়া, যে ব্যক্তি উক্ত মুদ্রা গ্রহণ করার কালে জানত যে
উহা পরিবর্তিত হয়েছে
ধারা ২৫৪। এমন মুদ্রা খাঁটি বলে প্রদান
করা যা প্রথম দখল করার সময় পরিবর্তিত হয়েছিল বলে প্রদানকারীর জানা ছিল না
ধারা ২৫৫। সরকারী স্ট্যাম্প জালকরণ
ধারা ২৫৬। সরকারী স্ট্যাম্প জাল করার
যন্ত বা উপাদান দখলে রাখা
ধারা ২৫৭। সরকারী স্ট্যাম্প জালকরণার্থ
যন্ত প্রস্তুত বা বিক্রয় করা
ধারা ২৫৮। জাল সরকারী স্ট্যাম্প বিক্রয়
করা
ধারা ২৫৯। জাল সরকারী স্ট্যাম্প দখলে
রাখা
ধারা ২৬০। জাল বলে পরিচিত কোন সরকারী
স্ট্যাম্প খাঁটি বলে ব্যবহার করা
ধারা ২৬১। সরকারের ক্ষতিসাধনকল্পে
সরকারী স্ট্যাম্প ধারক কোন বস্তু হতে লেখা নিশ্চিহ্ন করা বা দলিল হতে উহার জন্য
ব্যবহৃত স্ট্যাম্প তুলে ফেলা
ধারা ২৬২। পূর্বে ব্যবহৃত হয়েছে বলে
পরিচিত সরকারী স্ট্যাম্প ব্যবহার করা
ধারা ২৬৩। স্ট্যাম্প ব্যবহৃত হয়েছে
এরূপ অর্থসূচক চিহ্ন মুছে ফেলা
ধারা ২৬৩ক। অসত্য স্ট্যাম্প সমূহ
নিষিদ্ধকরণ
==============================================
ত্রয়োদশ অধ্যায়
বাটখারা ও মাপকাঠি
সংক্রান্ত অপরাধ সম্পর্কিত
ধারা ২৬৪। ওজনের জন্য অপ্রকৃত যন্তের
প্রতারণা মূলক ব্যবহার
ধারা ২৬৫। অপ্রকৃত বাটখারা বা মাপকাঠির
প্রতারণা মূলক ব্যবহার
ধারা ২৬৬। অপ্রকৃত বাটখারা বা মাপকাঠির
অধিকারী হওয়া
ধারা ২৬৭। অপ্রকৃত বাটখারা বা মাপকাঠি
প্রস্তুত বা বিক্রয় করা
==============================================
চতুর্দশ অধ্যায়
জনস্বাস্থ্য,
নিরাপত্তা, সুবিধা, শোভনতা ও নৈতিকতা সংক্রান্ত অপরাধ সম্পর্কিত
ধারা ২৬৮। গণ-উপদ্রব
ধারা ২৬৯। অবহেলাজনিত কায, যার দ্বারা
জীবন বিপন্নকারী রোগের সংক্রমণ বিস্তার লাভ করার সম্ভাবনা রয়েছে
ধারা ২৭০। বিদ্বেষপূর্ণ কার্য যার
দ্বারা জীবন বিপন্নকারী রোগের সংক্রমণবিস্তার লাভের সম্ভাবনা রয়েছে
ধারা ২৭১। সঙ্গরোধ সংক্রান্ত নিয়ম
অমান্য করা
ধারা ২৭২। বিক্রয়ের জন্য অভিপ্রেত
খাদ্য বা পানীয় দ্রব্যে ভেজাল মিশান
ধারা ২৭৩। ক্ষতিকর খাদ্য বা পানীয়
বিক্রয়
ধারা ২৭৪। ভেষজ পদার্থে ভেজাল মিশান
ধারা ২৭৫। ভেজাল মিশ্রিত ভেষজ পদার্থ
সমূহ বিক্রয় করা
ধারা ২৭৬। কোন ভেষজকে ভিন্নতর ভেষজ বা
প্রস্তুত প্রক্রিয়া
ধারা ২৭৭। সরকারী প্রস্রবণ বা জলাধারের
জল অপরিষ্কার করা
ধারা ২৭৮। আবহাওয়াকে স্বস্থ্যের পক্ষে
ক্ষতিকর করে তোলা
ধারা ২৭৯। রাজপথে বেপরোয়া গাড়ি চালান
বা অশ্বারোহণ
ধারা ২৮০। বেপরোয়া জাহাজ চালান
ধারা ২৮১। কৃত্রিম বাতি, নিদর্শন বা
বয়া প্রদর্শন
ধারা ২৮২। ভাড়ার জন্য নিরাপত্তাহীন বা
অতিরিক্ত বোঝাইকৃত জাহাজযোগে জলপথে লোক বহন করা
ধারা ২৮৩। রাজপথে বা সর্বসাধারণের জন্য
উন্মুক্ত নৌপথে বিপদ বা বাধার সৃষ্টি করা
ধারা ২৮৪। বিষাক্ত বস্তু সম্পর্কে
তাচ্ছিল্যপূর্ণ আচরণ
ধারা ২৮৫। অগ্নি বা দাহ্য বস্তু
সম্পর্কে ত্র“টিপূর্ণ আচরণ
ধারা ২৮৬। বিস্ফোরক পদার্থ সম্পর্কে
ত্র“টিপূর্ণ আচরণ
ধারা ২৮৭। যন্তপাতি সম্পর্কে
তাচ্ছিল্যপূর্ণ আচরণ
ধারা ২৮৮। দালানসমূহ ভেঙ্গে ফেলা বা
মেরামত করার ব্যাপারে তাচ্ছিল্যপূর্ণ আচরণ
ধারা ২৮৯। প্রাণী সম্পর্কে তাচ্ছিল্য
আচরণ
ধারা ২৯০। প্রকারান্তরে ব্যবস্থিত নয়
এরূপ ক্ষেত্রসমূহে গণ-উপদ্রব্যের শাস্তি
ধারা ২৯১। গণ-উপদ্রব বন্ধ করার
নির্দেশদানের পরও উহা অব্যাহত রাখা
ধারা ২৯২। অশ্লীল পুস্তক ইত্যাদির
বিক্রয় ইত্যাদি
ধারা ২৯৩। অল্প বয়স্ক ব্যক্তির নিকট
অশ্লীল বস্তু বিক্রয় ইত্যাদি
ধারা ২৯৪। অশ্লীল পুস্তক ইত্যাদির
বিক্রয় ইত্যাদি
ধারা ২৯৪ক। লটারি অফিস পরিচালনা করা
ধারা ২৯৪খ। বাণিজ্য ইত্যাদি উপলক্ষ্যে
পুরস্কার দানের প্রস্তাব করা
=====================================================
পঞ্চদশ অধ্যায়
ধর্ম সংক্রান্ত অপরাধ
সম্পর্কিত
ধারা ২৯৫। কোন শ্রেণীবিশেষের ধর্মের
প্রতি অবমাননা প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে উপাসনালয়ের ক্ষতিসাধন করা বা উহা অপবিত্র করা
ধারা ২৯৫ক। কোন শ্রেণীবিশেষের ধর্ম বা
ধর্মীয় বিশ্বাসকে অবমাননা করে উহার অনুভূতিতে কঠোর আঘাত হানার উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃত
বিদ্বেষাÍক কার্যসমূহ
ধারা ২৯৬। ধর্মীয় সমাবেশে গোলমাল
সৃষ্টি করা
ধারা ২৯৭। গোরস্থান ইত্যাদিতে অনুধিকার
প্রবেশ
ধারা ২৯৮। ইচ্ছাকৃতভাবে ধর্মীয়
অনুভূতিতে আঘাত হানার জন্য শব্দ সমূহ ইত্যাদি উচ্ছারণ করা
==================================================
ষষ্টদশ অধ্যায়
মানবদেহ সংক্রান্ত
অপরাধ সম্পর্কিত জীবন ক্ষুন্নকারী অপরাধ সম্পর্কিতঃ
ধারা-২৯৯: অপরাধজনক নর হত্যার
সংজ্ঞা-যে ব্যক্তি মৃত্যু ঘটাবার অভিপ্রায়ে কোন কার্যের দ্বারা মৃত্যু ঘটায় সে
ব্যক্তি অপরাধজনক নরহত্যার অপরাধ করে বলে গণ্য হবে।
ধারা-৩০০: খুনের সংজ্ঞা-খুন বলতে আমরা
বুঝি যদি কোন ব্যক্তি অপর কোন ব্যক্তিকে উচ্ছাকৃতভাবে, ব্যক্তিগত আক্রোশবশত-কিংবা
কোন হীন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য পূর্ব পরিকল্পিতভা: উক্ত অপর ব্যক্তিকে হত্যা
করে তবে তাকে খুন বলা হয়। ব্যতিক্রান্ত ক্ষেত্রসমূহ ব্যতীত অপরাধজনক নরহত্যাকে খুন
বলে গণ্য হবে।
ধারা-৩০১: যাহার মৃত্যু ঘটাবার ইচ্ছা
ছিল তার ব্যতীত অন্য ব্যক্তির মৃত্যু সংঘটন দ্বারা অপরাধজনক প্রাণহানি।
ধারা-৩০২: খুনের শাস্তিঃ মৃত্যুদন্ড বা
যাবজ্জীবন কারাদন্ড তদুপরি অর্থ দন্ডে দন্ডনীয় হবেন।
ধারা-৩০৩: যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডনীয়
ব্যক্তি কর্তৃক অনুষ্ঠিত খুনের শাস্তি-একমাত্র মৃত্যুদন্ড।
ধারা-৩০৪: খুন নয় এমন অপরাধজনক
প্রাণহানির শাস্তি-দশ বছর কারাদন্ড তদুপরি অর্থ দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩০৪-কঃঅবহেলার ফলে সংঘটিত মৃত্যুর
শাস্তি-পাঁচ বছর কারাদন্ড বা অর্থ দন্ড অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩০৪-খঃ বেপরোয়াযান বা অম্বচালনার
দ্বারা মৃত্যু ঘটানোর শাস্তি-তিন বছর কারাদন্ড বা অর্থ দন্ড অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত
হবেন।
ধারা-৩০৫: শিশু বা উম্মাদ ব্যক্তির
আত্মহত্যা সহায়তাকরণের শাস্তি-মৃত্যুদন্ড বা যাবজ্জীবন কারাদন্ড বা দশ বছর
কারাদন্ড তদুপরি অর্থ দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩০৬: আত্মহত্যা সহায়তাকরণের
শাস্তি-সহায়তাকারী ব্যক্তি দশ বছর কারাদন্ড তদুপরি অর্থ দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩০৭: খুনের চেষ্টার শাস্তিঃ
মৃত্যুদন্ড বা যাবজ্জীবন কারাদন্ড বা দশ বছর কারাদন্ড তদুপরি অর্থদন্ডে দন্ডনীয়
হবেন।
ধারা-৩০৮: দন্ডার্হ নরহত্যা অনুষ্ঠানের
উদ্যোগের শাস্তি-সাত বছর কারাদন্ড বা অর্থ দন্ড অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩০৯:আত্মহত্যা করার চেষ্টার
শাস্তি-যে ব্যক্তি আত্মহত্যার করার চেষ্টা করে বা উদ্যোগ গ্রহণ করে সে ব্যক্তির
শাস্তি এক বছর কারাদন্ড বা অর্থ দন্ড অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩১০: ঠগের সংজ্ঞা-যে ব্যক্তি কোন
সময় খুন করে বা খুনসহকারে দস্যুতা বা শিশু অবহরণের উদ্দেশ্যে অভ্যাসগতভাবে অপর এক
বা একাধিত ব্যক্তির সহিত মেলামেশা করে তবে সে ব্যক্তিকে ঠগ বলা হয়।
ধারা-৩১১: ঠগের শাস্তি-যাবজ্জীবন
কারাদন্ড তদুপরি অর্থ দন্ডে দন্ডিত হবেন।
===========================================
বাংলাদেশ দন্ডবিধি(গর্ভপাত করান, অজাত সন্তানসমূহের ক্ষতিসাধন, শিশুসমূহের পরিত্যাগ ও জন্ম গোপন সম্পর্কিত)
ধারা-৩১২: নারীর গর্ভপাত করণের
শাস্তি-তিন হতে সাত বছর র্পযন্ত কারাদন্ড বা অর্থ দন্ড অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবে।
ধারা-৩১৩: নারীর সম্মতি ছাড়া গর্ভপাত
করনের শাস্তি-যাবজ্জীবন বা দশ বছর কারাদন্ড তদুপরি অর্থ দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩১৪: গর্ভপাতকরানোর উদ্দেশ্যে
সম্পাদিত কাজের ফলে নারীর মৃত্যু ঘটানোর শাস্তি যাবজ্জীবন বা দশ বছর কারাদন্ড
তদুপরি অর্থ দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩১৫; শিশুর জীবন্ত ভুমিষ্ঠ হওয়ায়
বাধাদান করার বা জন্মের পর উহার মৃত্যু ঘটাবার উদ্দেশ্যে কৃতকার্যের শাস্তি- দশ বছর
কারাদন্ড বা অর্থ দন্ড অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩১৬: দণ্ডার্হ নরহত্যা বলে গণ্য
কার্য্যের সাহায্যে জীবন্ত অজাত শিশুর মৃত্যু ঘটানোর শাস্তি- দশ বছর কারাদন্ড
তদুপরি অর্থ দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩১৭: পিতা বা মাতা অথবা
তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃক বার বছরের কম বয়স্ক শিশুর মৃত্যু ঘটানোর শাস্তি-দশ বছর
কারাদন্ড তদুপরি অর্থ দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩১৮: মৃত দেহের গুপ্ত
ব্যবস্থাপনার সাহায্যে জন্ম গোপনকরণের শাস্তি-দুই বছর কারাদন্ড বা অর্থ দন্ড অথবা
উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন ।
ধারা-৩১৯: আঘাতের সংজ্ঞা-যদি কোন
ব্যক্তি অন্য কোন ব্যক্তির দৈহিক যন্ত্রনা ব্যাধি বা অপরাগতা ঘটায় তবে তাকে আঘাত
বলা হয়।
ধারা-৩২০: গুরুতর আঘাত।
ধারা-৩২১: স্বেচ্ছাকৃতভাবে আঘাত দান
করা।
ধারা- ৩২২: স্বেচ্ছাকৃতভাবে গুরুতর
আঘাত দানকরা।
ধারা- ৩২৩: স্বেচ্ছাকৃতভাবে আঘাত দানের
শাস্তি- এক বছর কারাদন্ড বা একহাজার টাকা জরিমানা পর্যন্ত অর্থদন্ড অথবা উভয় দন্ডে
দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩২৪: স্বেচ্ছাকৃতভাবে মারাত্নক
অস্ত্র বা অন্য মাধ্যমের সাহায্যে আঘাত দেয়ার শাস্তি-তিন বছর কারাদন্ড বা অর্থ
দন্ড অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩২৫: স্বেচ্ছাকৃতভাবে গুরুতর আঘাত
প্রদানের শাস্তি-সাত বছর পর্যন্ত কারাদন্ড তদুপরি অর্থ দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩২৬: স্বেচ্ছাকৃতভাবে মারাত্নক
অস্ত্র বা মাধ্যমের সাহায্যে গুরুতর আঘাতদানের শাস্তি-দশ বছর কারাদন্ড তদুপরি অর্থ
দন্ডের বিধান রয়েছে।
ধারা-৩২৬:(ক) ইচ্ছাকৃতভাবে দুইটি চোখ
উপড়ে ফেলা বা এসিড দ্বারা মুখমন্ডল বা মস্তক বিকৃতিকরনের শাস্তি মৃত্যুদন্ড বা
যাবজ্জীবন বা জরিমানা দন্ড প্রদান করা হয়।
ধারা-৩২৭: বল পূর্বক সম্পত্তি ছিনাইয়া
লওয়া বা কোন অবৈধ কাজ করতে বাধ্য করার জন্য ইচ্ছাকৃত আঘাত করার শাস্তি দশ বছর
কারাদন্ড তদুপরি অর্থ দন্ডের বিধান রয়েছে।
ধারা-৩২৮: কোন অপরাধ সংঘটনের উদ্দেশ্যে
বিষ ইত্যাদি প্রয়োগের মাধ্যমে আঘাত প্রদান করার শাস্তি দশ বছর কারাদন্ড তদুপরি
অর্থ দন্ডের বিধান রয়েছে।
ধারা-৩২৯: বল পূর্বক সম্পত্তি ছিনিয়ে
নিয়ে বা কোন অবৈধ কাজ করতে বাধ্য করার জন্য ইচ্ছাকৃত গুরুতর আঘাত করার শাস্তি দশ
বছর কারাদন্ড তদুপরি অর্থ দন্ডের বিধান রয়েছে।
ধারা-৩৩০: বলপূর্বক অপরাধ স্বীকারোক্তি
আদায় করা বা সম্পত্তি প্রত্যাবর্তনে বাধ্য করার জন্য ইচ্ছাকৃত ভাবে আঘাত প্রদানের শাস্তি
সাত
বছর কারাদন্ড তদুপরি অর্থ দন্ডীয় হবেন।
ধারা-৩৩১: বলপূর্বক অপরাধ স্বীকারোক্তি
আদায় করা বা সম্পত্তি প্রত্যবর্তনে বাধ্য করার জন্যে ইচ্ছাকৃতভাবে
গুরুতর আঘাত প্রদান করার শাস্তি: দশ বছর কারাদন্ডে তদপুরি অর্থ দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩৩২: সরকারী কর্মচারীকে তার
কর্তব্য পালনে বাধা দান করার জন্য স্বেচ্ছাকৃতভাবে আঘাত প্রদানের শাস্তিঃ তিন বছর
কারাদন্ড বা অর্থ দন্ড অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩৩৩: সরকারী কর্মচারীকে তার
কর্তব্য পালনে বাধা দান করার জন্য স্বেচ্ছাকৃতভাবে গুরুতর আঘাত প্রদানের শাস্তিঃ
দশ বছর কারাদন্ড বা অর্থ দন্ড অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন।
ধারা-৩৩৪: আকস্মিক উত্তেজনাবশত
স্বেচ্ছাকৃতভাবে আঘাতদানের শাস্তি।
ধারা-৩৩৫: আকস্মিক উত্তেজনাবশত
স্বেচ্ছাকৃতভাবে গুরুতর আঘাতদানের শাস্তি।
ধারা-৩৩৬: বেপরোয়া ও তাচ্ছিল্য সহকারে
এমন কাজ করার শাস্তি, যার ফলে মনুষ্য জীবন ও অন্যান্য লোকের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা
বিপন্ন করে।
ধারা-৩৩৭: বেপরোয়া ও তাচ্ছিল্য সহকারে
মনুষ্য জীবন ও অন্যান্য লোকের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বিপন্নকারী কাজের মাধ্যমে আঘাত
প্রদানের শাস্তি।
ধারা-৩৩৮: মানুষের জীবন বিপন্ন কারী
কর্মের মাধ্যমে এমন কোন কাজ দ্বারা গুরুতর আঘাত করার শাস্তি।
ধারা-৩৩৮-ক: সর্বসাধারণের যাতায়াতের
পথে বেপরোয়া এবং অসাবধনতাজনিত গাড়ী চালাইয়া গুরুতর আঘাত প্রদান করার শাস্তি।
অন্যায়ভাবে বাধা দেয়া ও
অন্যায়ভাবে আটক করা
ধারা-৩৩৯: অবৈধ বাধা দানের সংজ্ঞাঃ
ধারা- ৩৪০: অবৈধ অবরোধের সংজ্ঞাঃ
ধারা-৩৪১: অবৈধ বাধা দানের শাস্তি।
ধারা- ৩৪২: অবৈধ অবরোধের শাস্তি।
ধারা-৩৪৩: অবৈধভাবে ৩ দিন হতে ৯ দিন
পর্যন্ত আটক রাখার শাস্তি।
ধারা-৩৪৪: ১০ দিন বা তার বেশি আটক
রাখার শাস্তি।
ধারা: ৩৪৫: যে ব্যক্তির মক্তি কল্পে
রিট ইস্যু করা হয়েছে তার অবৈধ অবরোধের শাস্তি।
ধারা-৩৪৬: গোপনে অবৈধ অবরোধের শাস্তি।
ধারা-৩৪৭: বলপূর্বক সম্পত্তি আদায় বা
কোন বেআইনী কাজে বাধ্য করার জন্য অন্যায়ভাবে আটক রাখার শাস্তি।
ধারা-৩৪৮: বলপূর্বক স্বীকারোক্তি বা
সংবাদ আদায় বা সম্পত্তি প্রত্যাপর্ণে বাধ্য করার জন্য অন্যায়ভাবে আটক রাখার শাস্তি
অপরাধজনক বলপ্রয়োগ ও
আক্রমণ সম্পর্কিত
ধারা-৩৪৯: বলপ্রয়োগের সংজ্ঞাঃ
ধারা-৩৫০:অপরাধমূলক বলপ্রেয়োগের
সংজ্ঞাঃ-