যে সময়ের মধ্যে সমন প্রেরন-৫ দিন।
সমন জারি না হয়ে ফেরৎ আসলে নতুন
করে সমন জারি করতে হয়-১ মাস
কুরিয়ার সার্ভিস বিবাদীর বরাবর সমন
পাঠাবে।
৩০ দিন
যথারীতি জারী হয়েছে বলে গন্য হবে
যদি সমনের প্রাপ্তিস্বীকার ফেরৎ না
আসে। | ৩০ দিন আদালতের এখতিয়ার
সম্পর্কে আপত্তি
প্রথম সুযােগে। ভন নময় আপত্তি
অপসংযােগ, অসংযােগ বিষয়ে আপত্তি।
প্রথম সুযােগে। পক্ষগনের মৃত্যুর পর
পক্ষভুক্তির আবেদন করতে হয়
। | ৯০ দিন পক্ষভুক্তি না হওয়ার কারনে
প্রদত্ত খারিজাদেশ বাতিলের আবেদন
করতে হয়। | ৬০ দিন । প্লিডিংস
সংশােধনের আবেদন
যে কোন পর্যায় । আদেশের পর
প্লিডিংস সংশােধন করতে হয়
। ১৪ দিন । মামলার মূল্যমান সংশােধন
| ২১ দিন। কম মূল্যের কোর্ট ফিস
সংশােধন
। ২১ দিন। আরজি ফেরৎ
যে কোন পর্যায় । | এক তরফা ডিক্রী
রদের আবেদন
| ৩০ দিন | এক তরফা ডিক্রী সরাসরি
রদের আবেদন
। ৩০ দিন। প্রতারনামূলকভাবে এক তরফা
ডিক্রী অর্জন করলে, তা রদের আবেদন |
৩ বছর মামলা খারিজাদেশ রদের আবেদন
৩০ দিন। মামলা খারিজাদেশ সরাসরি
রদের আবেদন
৩০ দিন লিখিত জবাব দাখিল (সাধারনত)
৩০ কর্ম দিবস। লিখিত জবাব দাখিলের
সর্বোচ্চ সময়
৬০ কর্ম দিবস। সরকারের বিরুদ্ধে মামলা
করলে নােটিশ দিতে হয়।
| ২ মাস। নােটিশ ব্যতিত সরকারের
বিরুদ্ধে মামলা করলে , লিখিত জবাব
দাখিলের সময় ৩ মাস দাবী সমন্বয়ের
দাবী করতে হয়।
১ম শুনানীর তারিখ বিচার্য বিষয়
নির্ধারন- প্রথম শুনানীর বা লিখিত
জবাব দাখিলের
| ১৫ দিন বিচার্য বিষয় নির্ধারনের পর
চূড়ান্ত শুনানি শুরুর জন্য দিন ধার্য
করবেন।
১২০ দিন। মুলতবীর আবেদন করা যায়
যে কোন পর্যায় । আদালত মামলার
শুনানীর কাজ শেষ করবেন
।
| ১২০ দিন। আবিস্কারের জন্য প্রশ্ন
পাঠাতে হবে বিচার্য বিষয় প্রণয়নের
| ১০ দিন । আবিস্কারের জন্য প্রশ্ন
পাঠানাের বিষয়ে আদালত সিদ্ধান্ত
নিবে।
১৪ দিন । প্রতিপক্ষ প্রশ্নমালার উত্তর
দিবে।
১০ দিন প্রশ্নমালা সম্পর্কে আপত্তি/রদ/
কর্তনের আবেদন
৭ দিন দলিল পরিদর্শনের নােটিশ পেলে
সম্মতির বিষয়ে জানাতে হবে।
১০ দিন। দলিল পরিদর্শনের সুযােগ দিতে
হবে
৩ দিন
মামলা প্রত্যাহার বা আংশিক দাবী
পরিত্যাগ করা যায় -যে কোন পর্যায়।
আদালত সােলে ডিক্রি জারী করেন
সমঝােতা প্রতিবেদন প্রাপ্তির
| ৭ দিন রায়ের পূর্বে গ্রেফতার করে
দেওয়ানী কারাগারে আটক রাখা যায় ।
|
৬ মাস। বিষয় বস্তুর মূল্য ৫০ টাকার কম
হলে আটক রাখা যায়।
৬ সপ্তাহ অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ
অমান্য করলে দেওয়ানী কারাগারে
আটক রাখা যায়। ৬ মাস অস্থায়ী
নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে ক্রোকাদেশ
বহাল থাকে অনধিক
| ১ বৎসর। মামলা স্থানান্তরের আবেদন।
| যে কোন পর্যায় । রায় ঘােষনা করতে
হয় শুনানী শেষ হবার।
| ৭ দিন। ডিক্রী প্রস্তুত করা হয় রায়
ঘােষনার।
| ৭ দিন। ডিক্রী জারির আবেদন ।
১২ বছর। প্রতারনা বা বল প্রয়ােগে
ডিক্রী জারিতে বাধা দিলে , জারির
তামাদি মেয়াদ। ১২ বছরের পরেও অপর
পক্ষকে নােটিশ প্রদান ব্যতিত ডিক্রী
জারি।
২ বছর তামাদি আইনে বিধান না থাকলে
ডিক্রী জারির মেয়াদ
৩ বছর। তামাদি আইনে বিধান না থাকলে
রেজিস্ট্রারকৃত ডিক্রী জারির মেয়াদ
৬ বছর। ডিক্রী জারিতে বাধা দিলে
আটক রাখা যায়
৩০ দিন। স্থাবর সম্পত্তির ক্ষেত্রে
নিলাম বিক্রী করতে হয় ইশতেহার
প্রচারের।
৩০ দিন পর । অস্থাবর সম্পত্তির ক্ষেত্রে
নিলাম বিক্রী করতে হয় ইশতেহার
প্রচারের
| ১৫ দিন পর । নিলাম বিক্রয় রদের
তামাদি মেয়াদ
৩০ দিন নিলামের ক্রয় মূল্যের সম্পূর্ণ
টাকা জমা দিতে হয়।
১৫ দিন। নিলামের স্থাবর সম্পত্তি দখলে
বাধা দিলে আটক রাখা যায়।
৩০ দিন ডিক্রি দানকারী আদালত
ক্রোকাদেশ অন্য আদালতকে দিলে তা
বহাল থাকে। ২ মাস। জেলা জজ
আদালতে আপিল
৩০ দিন। হাইকোর্ট বিভাগে আপিল
৯০ দিন। আপিল পুনঃগ্রহন/পুন:শুনানীর
আবেদন
|
৩০ দিন। রিভিউ আবেদন
৯০ দিন। জেলা জজ আদালতে রিভিশন
। ৩০ দিন হাইকোর্ট বিভাগে রিভিশন
৯০ দিন মধ্যস্থতার জন্য পাঠানাের
তারিখ হতে মধ্যস্থতাকারী নিয়ােগ
করতে হবে । ১০ দিন। মধ্যস্থতাকারী
কার্য সম্পাদন করবে (সাধারনত)
৬০ দিন
হতাকারী কর্তক কার্য সম্পাদনের
সর্বোচ্চ সময়
-৯০ দিন।
মধ্যস্থতার মাধ্যমে মীমাংসার পর
ডিক্রী প্রদান করা হয়- ৭ দিন।
মধ্যস্থতার মাধ্যমে মীমাংসা হলে
কোর্ট ফি ফেরৎ-৬০ দিন
দলিল স্বীকার করে নেওয়ার তামাদি
মেয়াদ।-১৫ দিন
তথ্য বা তথ্যসমূহ স্বীকার করে নেওয়ার
তামাদি মেয়াদ-৬ দিন
কমিশন রিপোর্ট প্রদান করবেন-৩ মাস
সমন জারি না হয়ে ফেরৎ আসলে নতুন
করে সমন জারি করতে হয়-১ মাস
কুরিয়ার সার্ভিস বিবাদীর বরাবর সমন
পাঠাবে।
৩০ দিন
যথারীতি জারী হয়েছে বলে গন্য হবে
যদি সমনের প্রাপ্তিস্বীকার ফেরৎ না
আসে। | ৩০ দিন আদালতের এখতিয়ার
সম্পর্কে আপত্তি
প্রথম সুযােগে। ভন নময় আপত্তি
অপসংযােগ, অসংযােগ বিষয়ে আপত্তি।
প্রথম সুযােগে। পক্ষগনের মৃত্যুর পর
পক্ষভুক্তির আবেদন করতে হয়
। | ৯০ দিন পক্ষভুক্তি না হওয়ার কারনে
প্রদত্ত খারিজাদেশ বাতিলের আবেদন
করতে হয়। | ৬০ দিন । প্লিডিংস
সংশােধনের আবেদন
যে কোন পর্যায় । আদেশের পর
প্লিডিংস সংশােধন করতে হয়
। ১৪ দিন । মামলার মূল্যমান সংশােধন
| ২১ দিন। কম মূল্যের কোর্ট ফিস
সংশােধন
। ২১ দিন। আরজি ফেরৎ
যে কোন পর্যায় । | এক তরফা ডিক্রী
রদের আবেদন
| ৩০ দিন | এক তরফা ডিক্রী সরাসরি
রদের আবেদন
। ৩০ দিন। প্রতারনামূলকভাবে এক তরফা
ডিক্রী অর্জন করলে, তা রদের আবেদন |
৩ বছর মামলা খারিজাদেশ রদের আবেদন
৩০ দিন। মামলা খারিজাদেশ সরাসরি
রদের আবেদন
৩০ দিন লিখিত জবাব দাখিল (সাধারনত)
৩০ কর্ম দিবস। লিখিত জবাব দাখিলের
সর্বোচ্চ সময়
৬০ কর্ম দিবস। সরকারের বিরুদ্ধে মামলা
করলে নােটিশ দিতে হয়।
| ২ মাস। নােটিশ ব্যতিত সরকারের
বিরুদ্ধে মামলা করলে , লিখিত জবাব
দাখিলের সময় ৩ মাস দাবী সমন্বয়ের
দাবী করতে হয়।
১ম শুনানীর তারিখ বিচার্য বিষয়
নির্ধারন- প্রথম শুনানীর বা লিখিত
জবাব দাখিলের
| ১৫ দিন বিচার্য বিষয় নির্ধারনের পর
চূড়ান্ত শুনানি শুরুর জন্য দিন ধার্য
করবেন।
১২০ দিন। মুলতবীর আবেদন করা যায়
যে কোন পর্যায় । আদালত মামলার
শুনানীর কাজ শেষ করবেন
।
| ১২০ দিন। আবিস্কারের জন্য প্রশ্ন
পাঠাতে হবে বিচার্য বিষয় প্রণয়নের
| ১০ দিন । আবিস্কারের জন্য প্রশ্ন
পাঠানাের বিষয়ে আদালত সিদ্ধান্ত
নিবে।
১৪ দিন । প্রতিপক্ষ প্রশ্নমালার উত্তর
দিবে।
১০ দিন প্রশ্নমালা সম্পর্কে আপত্তি/রদ/
কর্তনের আবেদন
৭ দিন দলিল পরিদর্শনের নােটিশ পেলে
সম্মতির বিষয়ে জানাতে হবে।
১০ দিন। দলিল পরিদর্শনের সুযােগ দিতে
হবে
৩ দিন
মামলা প্রত্যাহার বা আংশিক দাবী
পরিত্যাগ করা যায় -যে কোন পর্যায়।
আদালত সােলে ডিক্রি জারী করেন
সমঝােতা প্রতিবেদন প্রাপ্তির
| ৭ দিন রায়ের পূর্বে গ্রেফতার করে
দেওয়ানী কারাগারে আটক রাখা যায় ।
|
৬ মাস। বিষয় বস্তুর মূল্য ৫০ টাকার কম
হলে আটক রাখা যায়।
৬ সপ্তাহ অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ
অমান্য করলে দেওয়ানী কারাগারে
আটক রাখা যায়। ৬ মাস অস্থায়ী
নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে ক্রোকাদেশ
বহাল থাকে অনধিক
| ১ বৎসর। মামলা স্থানান্তরের আবেদন।
| যে কোন পর্যায় । রায় ঘােষনা করতে
হয় শুনানী শেষ হবার।
| ৭ দিন। ডিক্রী প্রস্তুত করা হয় রায়
ঘােষনার।
| ৭ দিন। ডিক্রী জারির আবেদন ।
১২ বছর। প্রতারনা বা বল প্রয়ােগে
ডিক্রী জারিতে বাধা দিলে , জারির
তামাদি মেয়াদ। ১২ বছরের পরেও অপর
পক্ষকে নােটিশ প্রদান ব্যতিত ডিক্রী
জারি।
২ বছর তামাদি আইনে বিধান না থাকলে
ডিক্রী জারির মেয়াদ
৩ বছর। তামাদি আইনে বিধান না থাকলে
রেজিস্ট্রারকৃত ডিক্রী জারির মেয়াদ
৬ বছর। ডিক্রী জারিতে বাধা দিলে
আটক রাখা যায়
৩০ দিন। স্থাবর সম্পত্তির ক্ষেত্রে
নিলাম বিক্রী করতে হয় ইশতেহার
প্রচারের।
৩০ দিন পর । অস্থাবর সম্পত্তির ক্ষেত্রে
নিলাম বিক্রী করতে হয় ইশতেহার
প্রচারের
| ১৫ দিন পর । নিলাম বিক্রয় রদের
তামাদি মেয়াদ
৩০ দিন নিলামের ক্রয় মূল্যের সম্পূর্ণ
টাকা জমা দিতে হয়।
১৫ দিন। নিলামের স্থাবর সম্পত্তি দখলে
বাধা দিলে আটক রাখা যায়।
৩০ দিন ডিক্রি দানকারী আদালত
ক্রোকাদেশ অন্য আদালতকে দিলে তা
বহাল থাকে। ২ মাস। জেলা জজ
আদালতে আপিল
৩০ দিন। হাইকোর্ট বিভাগে আপিল
৯০ দিন। আপিল পুনঃগ্রহন/পুন:শুনানীর
আবেদন
|
৩০ দিন। রিভিউ আবেদন
৯০ দিন। জেলা জজ আদালতে রিভিশন
। ৩০ দিন হাইকোর্ট বিভাগে রিভিশন
৯০ দিন মধ্যস্থতার জন্য পাঠানাের
তারিখ হতে মধ্যস্থতাকারী নিয়ােগ
করতে হবে । ১০ দিন। মধ্যস্থতাকারী
কার্য সম্পাদন করবে (সাধারনত)
৬০ দিন
হতাকারী কর্তক কার্য সম্পাদনের
সর্বোচ্চ সময়
-৯০ দিন।
মধ্যস্থতার মাধ্যমে মীমাংসার পর
ডিক্রী প্রদান করা হয়- ৭ দিন।
মধ্যস্থতার মাধ্যমে মীমাংসা হলে
কোর্ট ফি ফেরৎ-৬০ দিন
দলিল স্বীকার করে নেওয়ার তামাদি
মেয়াদ।-১৫ দিন
তথ্য বা তথ্যসমূহ স্বীকার করে নেওয়ার
তামাদি মেয়াদ-৬ দিন
কমিশন রিপোর্ট প্রদান করবেন-৩ মাস