জামিন ( Bail)
১। গ্রেফতারকৃত বা আটককৃত কোন আসামিকে আইনগতভাবে সাময়িক মুক্তি প্রদান করাকে বলা হয়- জামিন।
২। জামিনের বিবেচনায় অপরার হয়- ২ প্রকার।
৩। আগাম জামিন দিতে পারে কোন কোর্ট - হাই কোর্ট বিভাগ ও দায়রা আদালত।
৪। আগাম জামিনের (Anticipatory Bail) কথা ফৌজদারী কার্যবিধির কত ধারায় বলা আছে- ৪৯৮ ধারায়।
৫। বেসরকারি ব্যক্তি কর্তৃক আটক ব্যক্তিকে পুলিশ তৎহ্মনাৎ মুক্তি দিতে পারে কত ধারা বলে- ৫৯(৩) ধারা।
৬। আসামিকে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে বিচারের জন্য পাঠানো দরকার মনে করলে তদন্ত কর্মকর্তা তাকে জামিন দিতে পারেন।
৭। মামলার তদন্ত যদি ১২০ দিনের মধ্যে শেষ না হয় তাহলে আসামিকে জামিনে মুক্তি পেতে পারে- ধারা ১৬৭(৫) এর বিধান অনুসারে।
৮। জামিন অযোগ্য অপরাধ করে ও জামিন পেতে পারে- স্এীলোক,অহ্মম ব্যক্তি বা পীড়িত ব্যক্তি,১৬ বছরের কম বয়সি ব্যক্তি।
৯। কে জামিন যোগ্য অপরাধে জামিন দিতে পারে- আদালত ও পুলিশ।
১০। ৪৯৭ ধারায় জামিন অযোগ্য অপরাধের জামিন দেওয়ার হ্মমতা আদালতের- বিবেচনামূলক।
১১। তদন্তে দেখা গেল বাজেয়াপ্ত আসামির অপরাধ জামিন যোগ্য তবে আসামি কে জামিন দেওয়া আদালতের একটি- আদেশমূলক হ্মমতা।
১২। জামিননামা বাজেয়াপ্তির আদেশ দেয়া যায়- ৬১৪ ধারা বলে।
১৩। ওয়ারেন্ট প্রয়োগ কারী অফিসার বা পুলিশ অফিসার গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে জামিন দেয়- মুচলেকা নিয়ে।
১৪। অপরার হচ্ছে দুই প্রকার- ক) জামিনযোগ্য খ) জামিন অযোগ্য।