১.আইনের ধরণ = মূল আইন / তত্ত্বগত আইন / দেওয়ানী প্রকৃতির মূল আইন /প্রতিকার মূলক আইন
২.প্রশ্নে যদি বলে ধারা কয়টি ?= ৫৭ টি
৩.প্রশ্নে যদি বলে কার্যকর ধারা কয়টি ?=৪৯ টি
৪.বাতিল ধারা = ৮টি (২,৪৫,৪৬,৪৭,৪৮,৪৯.৫০,৫১)
৫.খন্ড কয়টি= ৩টি
*প্রথম খন্ড = ১-৭ টি ধারা
*২য় খন্ড = ৮-৫১ টি ধারা
*৩য় খন্ড = ৫২-৫৭ টি ধারা
৬.অধ্যায় / পরিচ্ছেদ কয়টি?= ১০ টি
(৮-১১,১২-৩০,৩১-৩৪,৩৫.৩৮,৩৯-৪১,৪২-৪৩,৪৪,৪৫-৫১,৫২-৫৩,৫৪-৫৭।
৭.সর্বশেষ সংশোধন = ২০০৪ সালে
৮.সর্বশেষ সংশোধন করা হয় কত নং আইন দ্বারা = ২৭ নং
৯. ২৭ নং দ্বারা কত নং ধারা কার্যকর করা হয়?= ২১ক
১০. ২১ক কার্যকর হয় কত তারিখে = ০১/০৭/২০০৫
১১.১১ ধারার ক্ষেত্র = ৪ টি
১২.১২ ধারার ক্ষেত্র = ৪ টি - চুক্তি কার্যকর করা যায়
১৩.২৪ ধারার ৪ ব্যক্তি - চুক্তি কার্যকর করা যায় না
১৪.১৮ ধারার ক্ষেত্র = ৪ টি
১৫.এডভোলারম কোর্ট ফি সর্বোচ্ছ ৪০,০০০ টাকা
১৬.এডভোলারম কোর্ট ফি স্থাবর ক্ষেত্রে ২%
১৭.এডভোলারম কোর্ট ফি অস্থাবর ক্ষেত্রে ২.৫%
১৮.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন কোন সম্পত্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য = স্থাবর +অস্থাবর সম্পত্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য
১৯.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৫ ধারায় আদেশমূলক প্রতিকার = ৪ টি
২০.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৫ ধারায় নিষেধমূলক প্রতিকার = ১ টি
২১.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার চাওয়া হয় = আরজির মাধ্যমে
২২.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আদালত কিসের মাধ্যমে প্রদান করেন = ডিক্রির
মাধ্যমে
২৩.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার চাওয়া হয় কোন আদালতে = দেওয়ানী আদালতে
২৪.কোন ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার প্রদান করা যায় না = দন্ড মূলক আইন
কার্যকর করার জন্য।
২৫.স্থাবর +অস্থাবর সম্পত্তির পুনরুদ্ধার = ৮,৯,১০,১১ ধারায়
২৬.স্থাবর সম্পত্তির দখলের ব্যক্তি দখলে না থাকলে মামলা দায়ের ৮ ধারায়
২৭.৮ ধারার মামলার বিষয়বস্তু কি?= স্বত্ব
২৮.৮ ধারার বাদীকে কি প্রমান করতে হবে= মালিকানা
২৯.৮ ধারার বাদীকে কি প্রমান করতে হবে না = দখল
৩০.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ ধারায় কিসের মোকাদ্দমা দায়ের করতে হয়=
স্বত্বের / মালিকানার
৩১.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ ধারায় মামলা কে দায়ের করতে পারেন = কোন
ব্যক্তি + কোম্পানী +সমিতি
৩২.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ ধারায় দখল পুনরুদ্ধার কি করতে হবে =
স্বত্ব প্রমান করতে হবে
৩৩.৮ ধারার মামলা কে দায়ের করতে পারে= সম্পত্তিতে যার স্বত্ব +স্বার্থ আছে
৩৪. ৮ ধারায় বাদী স্বত্ব প্রমান না করতে পারলে = কোন ডিক্রী পাবে না
৩৫.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের কত ধারায় সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করা যায় =
৮+৪২ ধারায়
৩৬.২১ ধারায় ৮ টি ক্ষেত্রে
৩৭.২৩ ধারায় ৮ ব্যক্তি- চুক্তি কার্যকর করা যায়
৩৮.৮ ধারার মামলায় প্রতিকার = আপীল +রিভিউ
৩৯.৮ ধারার মামলা দায়ের করা যায় = আরজি +সত্যপাঠ মাধ্যমে
৪০.৮ ধারার মামলা নিস্পত্তি হয় =ডিক্রীর মাধ্যমে
৪১.৮ ধারার মামলায় তামাদি = ১২ বছর
৪২.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ ধারায় ডিক্রী জারী হয় কোন আইন অনুযায়ী =
দেওয়ানী কার্যবিধির ২১ আদেশ ৩৫ বিধি
৪৩.সুনির্দিষ্ট স্থাবর সম্পত্তির দখল পুনরুদ্ধার হয় কোন আইন অনুযায়ী =
দেওয়ানী কার্যবিধি - ১৯০৮
৪৪.৮ ধারার প্রতিকার কেমন?= স্থায়ী প্রতিকার
৪৫.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ ধারার মামলা কোন ধরনের মামলা =স্বত্ব
সাব্যস্ত খাস দখলের মামলা
৪৬.যিনি দখলে আছেন তিনি দখলে থাকবেন কোন ধারার নীতি = ৯ ধারার নীতি
৪৭.স্বত্ব +মালিকানা প্রমান করতে হয় না= ৯ ধারায়
৪৮.৯ ধারার মামলা কার বিরুদ্ধে করা যায় না = সরকার বিরুদ্ধে
৪৯.৯ ধারার মামলার ডিক্রীর বিরুদ্ধে প্রতিকার = হাইকোর্টে রিভিশন।
৫০.৯ ধারার মামলায় আদেশের বিরুদ্ধে প্রতিকার = জেলা জজের নিকট রিভিশন
৫১.৯ ধারার মামলা দায়ের করা হয় আরজি +সত্যপাঠ মাধ্যমে
৫২.৯ ধারায় ডিক্রী জারী করা হয়= দেওয়ানী কার্যবিধির ২১ আদেশ ৩৫ বিধি মতে
৫৩.৯ ধারার মামলায় দখলে থাকতে হবে= ২ মাস
৫৪.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারার সাথে ফৌজদারী কার্যবিধির মিল আছে =
১৪৫ ধারার
৫৫.৯ ধারার মোকাদ্দমার তামাদি = ৬ মাস
৫৬.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ১০ ধারার বিষয় বস্তূ কি?= সুনির্দিষ্ট
অস্থাবর সম্পত্তি দখল পুনরুদ্ধার।
৫৭.সুনির্দিষ্ট অস্থাবর সম্পত্তি দখল পুনরুদ্ধার কোন আইন অনুসারে?= দেওয়ানী
কার্যবিধি অনুসারে
৫৮.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনে অস্থাবর সম্পত্তি উদ্ধার মামলা করা যায় =
১০+১১ ধারায়
৫৯.সম্পত্তি অর্পন = ১১ ধারায়
৬০.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৫৬ ধারা অনুযায়ী আদালত নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর
করবেন না - ১১ টি ক্ষেত্রে
৬১.Rescission of instrument মানে দলিল রদ।
৬২.Injunction অধিকার হিসাবে দাবি করা যায় না।
৬৩.আইন দ্বারা সংরক্ষিত স্বত্ব বা স্বার্থকে বলা হয় Right.
৬৪.আইন দ্বারা করণীয় কাজকে বলা হয় Duty.
৬৫.আইন দ্বারা কার্যকরীযোগ্য কর্তব্যকে বলে Obligation.
৬৬.আইনে বলবৎযোগ্য অঙ্গীকারকে বলা হয় Contract.
৬৭.Priventive relief এর কথা বলা আছে ৬ ধারা।
৬৮.সুনির্দিষ্ট স্থাবর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার প্রতিকার- আপীল (১৪২)
৬৯.স্থাবর সম্পত্তির দখল পুনরুদ্ধার প্রতিকার- রিভিশন
৭০.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ১২ ধারার মোকাদ্দমা কি ধরণের মোকাদ্দমা?=
চুক্তি প্রবলের +চুক্তি কার্যকরের +চুক্তি বলবৎ
৭১.১২ ধারার বিষয়বস্তু+ক্ষেত্র = ৪ টি
৭২.১২ ধারার প্রতিকার পাইতে হলে চুক্তিটি হতে হবে = লিখিত+নিবন্ধিত
+রেজিষ্ট্রিকৃত (২১ক - ২০০৪ সালের সংশোধন)
৭৩.চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন বলতে = চুক্তির শর্ত অনুযায়ী দায়িত্ব
পালন।
৭৪.কোন চুক্তি বাস্তবায়নযোগ্য নয়= সিনেমায় অভিনয়ের চুক্তি
৭৫.১২ ধারার ব্যতিক্রম - ২১ ধারা
৭৬.২১ক পালন বাদীর জন্য- বাধ্যতামূলক
৭৭.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের কত ধারা অনুযায়ী চুক্তি প্রবল হয় না= ২১
ধারা
৭৮.চুক্তিতে আরবিট্রেশন বা সালিসি মামলা সংক্রান্ত থাকলে চুক্তি কার্য্যকর
হবে না
৭৯.স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয়ের চুক্তি আদালত কর্তৃক বলবৎ করা যাবে যদি
চুক্তিটি হয় =স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয়ের
৮০.কোন সাল হতে স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয়ের অরেজিস্ট্রিকৃত চুক্তি নামা বলবৎ
যোগ্য নয় = ১লা মে -২০০৫।
৮১.চুক্তি আইনের ৫৬ ধারার ব্যতিক্রম = সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ১৩ ধারা
৮২.কোন কোন ধারায় চুক্তি পালনের জন্য বল প্রয়োগ করা যায় =
১২+১৩+১৪+১৫+১৬+১৭
৮৩.চুক্তির বিষয়বস্তু আংশিক বিলুপ্ত = ১৩ ধারায়
৮৪.চুক্তির অসম্পাদিত অংশ ছোট =১৪ ধারায়
৮৫.চুক্তির অসম্পাদিত অংশ বড় = ১৫ ধারায়
৮৬.চুক্তির স্বত্রন্ত্র অংশ =১৬ ধারায়
৮৭.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের কত ধারায় এস্টোপেল নীতির প্রতিপালন ঘটেছে
=১৮ ধারায়
৮৮.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ১৮ ধারায় কার অধিকারের কথা বলা হয়েছে
=ক্রেতার অধিকারের কথা
৮৯.৮ টি বিষয়ের উপর আদালত চুক্তি ভঙ্গের প্রতিকার মঞ্জুর করবেন না, যেমন :
ক। যে ক্ষেত্রে আর্থিক ক্ষতিপুরণ যথেষ্ট
খ। যে চুক্তি সুক্ষ এবং পুঙ্খানুপুঙ্খ জটিল বিবরনের ব্যক্তিগত যোগ্যতা ও
সংকলের উপর নির্ভর করে।
গ। যে চুক্তির শর্তাবলী আদালত নিশ্চয়তার সাথে নির্নয় করতে পারেনা।
ঘ। যে সকল চুক্তি তার প্রকৃতিগত কারনে বাতিল যোগ্য।
ঙ। কোন জিন্মাদারী যদি চুক্তির সীমা লংঘন করে চুক্তি করে।
চ। যদি কোন কোম্পানির কর্মতা তার ক্ষমতা বহির্ভুত চুক্তি করে।
ছ। যে চুক্তির কার্য সম্পাদন করতে হলে শুরু করার তারিখ হতে ৩ বছরের বেশী
সময় ধরে কাজ করে যেতে হয়।
জ। যে চুক্তির উল্লেখযোগ্য অংশ চুক্তির আগেই বিলুপ্ত হয়েছে
৯০.ধারা ৩৫= চুক্তি বাতিলের মামলা
৯১.কত বছর পরে জবর দখলকারীর দখল স্বত্বে পরিনত হয়?= ১২ বছর
৯২.অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা কি?= আদেশ
৯৩.চুক্তি পালনে নেতিবাচক নিষেধাজ্ঞা কত ধারায়?= ৫৭ ধারায়
৯৪.নিষেধাজ্ঞা ৩ প্রকার :
অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা= ৫৩ ধারায়
চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা= ৫৪ ধারায় / নিষেধমূলক /না-সূচক নিষেধাজ্ঞা।
বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা= ৫৫ ধারায় /আদেশ মূলক / হাঁ -সূচক নিষেধাজ্ঞা।
৯৫.নিষেধাজ্ঞার আদেশ ৪ প্রকার :
অন্তবর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞার আদেশ
অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ(১১ টি ক্ষেত্রে )
চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা আদেশ( ৫ টি ক্ষেত্রে )
বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা আদেশ
৯৬.যে কারণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাখ্যান করা হয় = ৫৬ ধারায়
৯৭.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ১৮ ধারায় কোন বিষয় বর্ণিত রয়েছে = কখন
নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করা যায় না
৯৮.নেতীবাচক চুক্তি পালনে নিষেধাজ্ঞা= ৫৭ ধারায়
৯৯.নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করা যাবে ৫৩+৫৪+৫৫ ধারায়
১০০.নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করা যাবে না ৫৬ ধারায় ১১ টি ক্ষেত্রে
১০১.অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয় কিসের মাধমে = হলফনামা +দরখাস্ত সহকারে
১০২.নিরোধক প্রতিকার মঞ্জুর করা যায় = ২ ভাবে (অস্থায়ী +স্থায়ী)
১০৩.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনে অস্থায়ী +স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার সংজ্ঞা ৫৩
ধারায়
১০৪.অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার মামলার কোন পর্যায়ে করা যায় = যে কোন পর্যায়ে
১০৫.অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা একটি আদেশ
১০৬.অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশকার্যকর থাকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া
পর্যন্ত
১১০.অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয় হলফনামা +দরখাস্ত সহ
১১১.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের উৎপত্তি?=ইকুইটি বা ন্যায় পরায়ণতা হতে
১১২.ইকুইটি বা ন্যায় পরায়ণতা আইন বলা হয় ?=সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন কে
১১৩.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের সব মোকদ্দমা?=দেওয়ানি প্রকৃতির মোকদ্দমা
১১৪.ঘোষণামূলক মোকদ্দমাকে বিজ্ঞাপনি মোকদ্দমা বলা হয়
১১৫.ঘোষণামূলক মোকদ্দমায় ডিক্রিজারির প্রয়োজন নেই
১১৬.৪২ ধারার কোর্ট ফি নির্ধারিত বা ফিক্সড(৩০০ টাকা)
১১৭.৮টি ক্ষেত্রে চুক্তি বাস্তবায়ন করা যায় না
১১৮.কোনটি পদ্ধতি বিষিয়ক আইন নয়?= সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন।
১১৯. সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন কি?= যে আইনের মধ্যে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার
সম্পর্কে বর্ণিত আছে।
১২০. সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের কোন ধারায় প্রতিকার দেওয়ার পদ্ধতি আছে?= ৫
ধারায়।
১২১. শর্ত সাপেক্ষে খাস দখলের মোকদ্দমায় বিবাদী হেরে গেলে কি করবেন?= আপীল।
১২২. দলিল বাতিলের মামলায় বাদীকে উক্ত দলিলের =পক্ষ থাকার প্রয়োজন নাই।
১২৩. জাল দলিল হলে কি করবেন?= দলিল বাতিলের মামলা।
১২৪. দেওয়ানি আদালত কর্তৃক স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার ডিক্রি প্রচারের ক্ষমতা -
নিরোধমূলক।
১২৫.স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা কিভাবে মঞ্জুর জকরা হয়?= ডিক্রির মাধমে।
১২৬.অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা - দেওয়ানী কার্যবিধির দ্বারা
১২৬.চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা - সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন দ্বারা
১২৭.বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা - সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন দ্বারা
১২৮.রিসিভার নিয়োগ +অধিকার +কর্তব্য কোন আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় =
দেওয়ানী কার্যবিধি অনুযায়ী
১০২.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার প্রদান করা হয় কয় ভাবে?= ৫ ভাবে।
দখল গ্রহণ ও অর্পণ
আদেশমূলক প্রতিকার
নিষেধমূলক প্রতিকার
ঘোষণামূলক প্রতিকার
রিসিভার নিয়োগ।
১০২.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের কোন ধারায় নেতিবাচক চুক্তি পালনের
নিষেধাজ্ঞার কথা বলা হয়েছে = ৪২ ধারায়
১০৩.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪৪ ধারা অনুসারে রিসিভার নিয়োগ আদালতের কোন
ধরনের ক্ষমতা?= বিবেচনামূলক ক্ষমতা
১০৪.বাড়ি হতে বে-দখল করতে চাইলে কি করবেন?= দখল পুনরুদ্ধারের মামলা
১০৫.চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা কখন মঞ্জুর করা হয়?= সাক্ষ্য গ্রহণ পূর্বক বিচার
নিষ্পত্তির পর
১০৬.স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আপিল কত ধারায়?=দেওয়ানী কার্যবিধির ৯৬ ধারায়।
১০৭.বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে কি করা হয়?= নির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনে
বাধ্য করে
১০৮.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনে নিষেধাজ্ঞা কত ধারায়?= ৫৪ ধারায়।
১০৯.দেওয়ানী আদালত উহার বিবেচনামূলক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে না?= অগ্রক্রয়
সংক্রান্ত মামলায়
১১০.দেওয়ানী আদালত কর্তৃক স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা ডিক্রী প্রচারের ক্ষয়তা=
বিবেচনামূলক
১১১.স্বত্ত্ব ঘোষণার মোকদ্দমার কোর্ট ফিস কত টাকা?= ৩০০ টাকা
১১২.ভুল করে অন্যের নামে জমি রেকর্ড হলে কি করবেন?= রেকর্ড সংশোধনের মামলা
১১৩.ঘোষণামূলক মামলা কে করতে পারে?= সম্পত্তিতে অধিকার আছে এমন ব্যক্তি।
১১৪.কোন ব্যক্তি স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত একটি ঘোষণামূলক মোকদ্দমা করতে
পারে যদি সম্পত্তিতে তার= একচ্ছত্র দখল থাকে।
১১৫.কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে কোন ব্যক্তির অবস্থান অস্বীকৃত হলে সুনির্দিষ্ট
প্রতিকার আইনের কোন ধারায় প্রতিকার পাওয়া সম্ভব?= ৪২ ধারায়
১১৬.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪২ ধারা কি?= মর্যাদার ঘোষণ+ অধিকার ঘোষণা।
১১৭.স্বত্ত্বের উপর কালিমা হলে কি করবেন?= ৪২ ধারা অনুসারে স্বত্ত্ব ঘোষণার
মামলা
১১৮.ঘোষণামূলক ডিক্রী কখন মঞ্জুর হয়?= বাদীর আইনগত অধিকার থাকতে হবে +
বাদীর উক্ত অধিকার বিবাদী অস্বীকার করবে।
১১৯.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন অনুযায়ী ঘোষণামূলক ডিক্রী কখন মঞ্জুর হয় না?=
ঘোষণার সাথে আনুষঙ্গিক প্রতিকার না চাইলে
১২০.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪২ ধারার স্বত্ত্ব ঘোষণার মোকদ্দমা খারিজ
হলে কি করতে হবে?= আপীল
১২১.দলিল বাতিলের মামলায় বাদীকে উক্ত দলিলের = একজন হতে হবে
১২২.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনে কত প্রকার নিষেধাজ্ঞা উল্লেখ আছে?= ৩ প্রকার
১২৩.প্রতিরোধমূলক প্রতিকার মঞ্জুর করা যেতে পারে= নিষেধাজ্ঞাদেশ দ্বারা
১২৪.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন অনুযায়ী কত প্রকার প্রতিকার দেওয়া যায়?= ৫
প্রকার
১২৫.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনে কিভাবে প্রতিকার প্রদান করা হয়?= রিসিভার নিয়োগ
১২৬.পদ্ধতি বিষয়ক আইন নয়?= সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন
১২৭.কোন প্রতিকারটি সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের আওতায় পড়ে না?= আর্থিক
ক্ষতিপূরণ+ দণ্ড মূলক
১২৮.দলিল সংশোধন = (৩১- ৩৪) ধারায়
১২৯.দলিল সংশোধন করা যায় কয়টি ক্ষেত্রে = ৩ টি
১৩০.দলিল সংশোধনের মামলা করতে পারে কোন পক্ষ = যে কোন পক্ষ
১৩১.দলিল সংশোধন হতে পারে = আদালত দ্বারা
১৩২.৩১ ধারা অনুযায়ী সংশোধন করা যায় না = ডিক্রী
১৩১.দলিল সংশোধনের মামলা দায়ের করা যায় কোন কোন ক্ষেত্রে = প্রতারণা +ভুলের
জন্য
১৩৩.দলিল সংশোধনের মূল নীতি সমূহ = ৩৩ ধারায়
১৩৪.দলিল সংশোধনের তামাদি সময় = ৩ বছর
১৩৫.৩৫ ধারা =চুক্তি রদের মামলা
১৩৬.৩৫ ধারা অনুযায়ী লিখিত চুক্তি রদের মামলা দায়ের করা যায়
১৩৭.চুক্তি রদ = ৩ টি ক্ষেত্রে
১৩৮.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৩৫ ধারা প্রযোজ্য হবে না = বাতিল যোগ্য
চুক্তি
১৩৯.চুক্তি রদ করে ক্ষতিপূরণ মঞ্জুর ৩৮ ধারায়
১৪০.ধারা ৩৬= ভুলের জন্য চুক্তি রদ বা বাতিল
১৪১.ধারা - ৩৭= বিকল্প হিসাবে চুক্তি রদ বা বাতিল প্রার্থনা
১৪২.দলিল বাতিল = ৩৯ ধারা
১৪৩.৩৯ ধারায় কত প্রকার দলিলের কথা হয়েছে = ২ প্রকার
১৪৪.দলিল বাতিলের মামলা করতে হয় = আরজি +সত্যপাঠ
১৪৫.দলিল বাতিলের ডিক্রী = আদালতের বিবেচনামূলক
১৪৬.আংশিক দলিল বাতিল = ৪০ ধারায়
১৪৭.দলিল বাতিল করে ক্ষতিপূরণের ক্ষমতা = ৪১ ধারায়
১৪৮.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪২ ধারায় কোন ধরণের প্রতিকারের কথা বলা
হয়েছে = ঘোষণামূলক ডিক্রীর মাধমে প্রতিকার
১৪৯.ঘোষণামূলক মামলার কারণ = সম্পত্তির +আইনগত পরিচয় অস্বীকার
১৫০.৪২ ধারার ক্ষেত্র = ২ টি
১৫১.ঘোষণামূলক ডিক্রীর মামলা তামাদি = ৬ বছর
১৫২.ঘোষণামূলক ডিক্রী জারীর ফলাফল = ৪৩ ধারায়
১৫৩.শুধু ঘোষণামূলক ডিক্রী জারীর জন্য কোনটির দরকার নাই = জারির মামলা
১৫৪.ঘোষণামূলক ডিক্রী কোন পক্ষের উপর বাধ্যকর নয় = ৩য় পক্ষ।
১৫৫.৪৪ ধারার বিধান কি= রিসিভারের ক্ষমতা
১৫৬.রিসিভারের অধিকার + কর্তব্য কোন আইন অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিত হবে = দেওয়ানী
কার্যবিধির ৪০ আদেশ অনুযায়ী
১৫৭.রিসিভার নিয়োগের আদেশের বিরুদ্ধে প্রতিকার = মিস আপীল ( দেওয়ানী
কার্যবিধির ১০৪/ আদেশ ৪৩)
১৫৮.রিসিভার নিয়োগ করা হয় কখন?= ডিক্রীর আগে বা পরে বা মামলা বিচারাধীন
অবস্থায়
১৫৯.রিসিভার এক বা একাধিক
১৬০.কমিশন এক জন
১৬১.কমিশন নিয়োগ করা হয় = ৪ টি কারণে
১৬২.কমিশন আদালত হিসেবে কাজ করে
১৬৩.কমিশন ৯০ দিনের মধ্যে তদন্ত রিপোর্ট পেশ করবেন
১৬৪.ত্রূটিপূর্ণ স্বত্ব সম্পন্ন বিক্রেতার বিরুদ্ধে ক্রেতার অধিকার হলো =
এস্টোপেল ধারা -১৮
১৬৫.২১ ধারার ক্ষেত্র = ৮ টি
১৬৬.যে সকল ক্ষেত্রে ব্যক্তি সু :প্র পাইতে পারে = ৮ টি ক্ষেত্রে
১৬৭.দলিল সংশোধন = ৩ টি ক্ষেত্রে
১৬৮.অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা হইতে পারে = আদেশমূলক +নিষেধমূলক
১৬৯.স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা হইতে পারে = আদেশমূলক +নিষেধমূলক
১৭০.Status quo কি= স্থিতি অবস্থা
১৭১.Rescission of instrument কি?= দলিল রদ
১৭২.Non-enforcement except with variation = ২৬ ধারায়
১৭৩.দখল কি: দখল বলতে কোন কিছুর উপর
নিয়ন্ত্রণকে বুঝায়।
১৭৪.বে - দখল কি: উচ্ছেদ বা দখল হারানোকে বুজায়
১৭৫.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন কোন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য- স্থাবর +অস্থাবর
সম্পত্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
১৭৬.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনে যে সকল মামলার প্রতিকার দেয়া হয় তা সবই
দেওয়ানী প্রকৃতির, ফৌজদারী অপরাধের নয়।
১৭৭.ধারা ৩: সংজ্ঞা সমূহ
১৭৮.ধারা ৪: সংরক্ষন।
১৭৯.ধারা ৫: সুনির্দিষ্ট প্রতিকার কি ভাবে প্রদান করা যায় (৫ ভাবে)
১৮০.প্রতিরোধ বা নিরোধক প্রতিকারের সংজ্ঞা কত ধারায় বর্ণিত হয়েছে?= ৬
ধারায়।
১৮১.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারার মোকদ্দমায় কোন বিষয়ের বিচার হয় ?=
দখলের।
১৮২.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ ও ৪২ ধারার মোকদ্দমায় কোন বিষয়ে বিচার
হয়?= স্বত্ব ও দখলের ।
১৮৩.।আপনার স্বত্ব কেউ অস্বীকার করলে আপনি কত ধারা মতে মোকদ্দমা করবেন?=
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪২ ধারা মতে।
১৮৪..আপনাকে কেউ বেদখলের হুমকি দিলে আপনি কত ধারা মতে মোকদ্দমা করবেন?=
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৫৪ ধারা মতে।
১৮৫.সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৫৬ ধারা অনুযায়ী আদালত নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর
করবেন না - ১১ টি ক্ষেত্রে।
১৮৬.Rescission of instrument ?- দলিল রদ।
১৮৭.Injunction কি হিসেবে দাবি করা যায় না?= অধিকার
১৮৮.Injunction আদালতের কি ধরণের ক্ষমতা?= বিবেচনাধীন ক্ষমতা।
১৮৯.Injunction কোন ধরনের প্রতিকার?= নিরোধক প্রতিকার।
১৯০.আইন দ্বারা সংরক্ষিত স্বত্ব বা স্বার্থকে কি বলা হয়?= Right.
১৯১.আইন দ্বারা করণীয় কাজকে কি বলা হয়?= Duty.
১৯২.আইন দ্বারা কার্যকরীযোগ্য কর্তব্যকে কি বলা হয়? = Obligation.
১৯৩.আইনে বলবৎযোগ্য অঙ্গীকারকে কি বলা হয়? = Contract.
১৯৪.preventive relief কোন ধারায়? = ৬ ধারায়
১৯৫.মুদ্রার এপিট ও পিট বলা হয় কোন আইনকে?= সম্পত্তি হস্তান্তর আইন ও
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনকে
১৯৭.ঘোষণামূলক ডিক্রীর সংক্ষুব্ধ পক্ষের প্রতিকার = আপীল + রিভিউ
১৯৮.কখন একটি চুক্তি সুনির্দিষ্ট ভাবে প্রয়াগ করা যায় = আর্থিক ক্ষতিপূরণ
অপ্রযাপ্ত হলে।
১৯৯.৫৪ ধারার ব্যাখ্যা ১ টি
২০০.Legal Character +Legal Right = ৪২ ধারার ক্ষেত্রে
২০১.সিভিল আইনের মূল বিষয় কোন আইন?= সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন।
২০২.ঘটনার অনুমান কি ধরণের অনুমান?= খণ্ডনযোগ্য অনুমান।
২০৩.আইনের অনুমান কি ধরণের অনুমান?= খণ্ডনযোগ্য অনুমান
২০৪.চূড়ান্ত প্রমান কি ধরণের অনুমান?= অ- খণ্ডনীয় অনুমান
২০৫.চূড়ান্ত প্রমান কোন কোন ধারায়?=৪১+১২ ধারায়
২০৬.খণ্ডনযোগ্য অনুমানের ধারা গুলো কি কি?=৮৫+৮৬+৭৯+৮৭+৮৮+৮৯+৯০+১০৫+১১৪
২০৭.May Presume কি ধরণের অনুমান?= খণ্ডনযোগ্য অনুমান
২০৮.Shall Presume কি ধরণের অনুমান?= খণ্ডনযোগ্য অনুমান
২০৯.Conclusive Proof কি ধরণের অনুমান?= অ- খণ্ডনীয় অনুমান
২১০.কোন ধরনের মামলাকে স্বত্ব সাব্যস্ত খাস দখলের মামলা বলা হয়?= দখল পুনরুদ্ধারের
মামলাকে
২১১.কোন ধারার নীতি হচ্ছে যিনি দখলে আছেন তিনি দখলে থাকবেন?= ৯ ধারার
২১২.নিরোধক প্রতিকার / নিবারণমূলক প্রতিকার/ প্রতিরোধমূলক/ নিষেধমূলক
প্রতিকার কি?= একই বিষয়
২১৩.ঘোষণামূলক ডিক্রী বাধ্যকর = মোকাদ্দমার পক্ষসমূহ +তাদের প্রতিনিধির
উপর।
২১৪.ঘোষণামূলক ডিক্রী বাধ্যকর নয় = তৃতীয় কোন পক্ষের উপর।
২১৫.স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার জন্য কত ধারায় দরখাস্ত করতে হবে= ৫৪ ধারায়।
২১৬.অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার জন্য কত ধারায় দরখাস্ত করতে হবে= ৫৩ ধারায়
২১৭.যে সকল চুক্তি সুনির্দিষ্ট কার্যকর করা যায় না সে ক্ষেত্রে
ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষের করনিয় কি= ৫৭ ধারা মোতাবেক নিষেধাজ্ঞা চেয়ে দরখাস্ত করা।
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন নিন্মের বিষয়ে প্রতিকার প্রদান করে:
১.সুনির্দিষ্ট স্থাবর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার - ৮ ধারা ( আপিল + রিভিউ)
২.দখলচ্যুত বা বেদখল ব্যক্তি কর্তৃক সম্পত্তির দখল পুনরুদ্ধার - ৯ ধারা (
রিভিশন)
৩.অস্থাবর সম্পত্তির দখল পুনরুদ্ধার - ১০-১১ ধারা
৪.চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদন ১২-৩০ ধারা
৫.দলিল সংশোধন- ৩১ ধারা
৬.চুক্তি বাতিল +রদ - ৩৫ ধারা
৭.দলিল বাতিল - ৩৯ ধারা
৮.ঘোষণামূলক ডিক্রী - ৪২ ধারা ( আপিল + রিভিউ)
৯.ঘোষণামূলক ডিক্রীর ফলাফল - ৪৩ ধারা
১০.রিসিভার নিয়োগ - ৪৪ ধারা (আপিল)
১১. নিষেধাজ্ঞা - ৫২-৫৭ ধারা