*** ১৪৪ ধারা কি? এই আইনটি কখন এবং কেন জারি করা হয় ??
১৪৪ ধারা হল বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান/ভারতের দন্ডবিধির একটি অধ্যায়। এই আইনে- ৫জন অথবা এর থেকে বেশি ব্যক্তির একত্রে চলাচল, সমবেশ করা নিষেধ |
আগ্নেয়াস্ত্র বহন করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জরুরী অবস্থা বা আসন্ন বিপদে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য এই আইনের প্রয়োগ করা হয়।
১৪৪ ধারা হলো একটি দন্ডবিধির অধ্যায় বা আইন। ১৪৪ ধারার মাধ্যমে ইচ্ছাকৃতভাবে ঝামেলা করার উদ্দেশ্যে কিছু লোকদের একত্রিত হওয়াকে বুঝানো হয়। এটি যে কোন বেআইনী সমাবেশ (Unlawful assembly) এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এই আইনে ৫ জন বা তার চেয়ে বেশি লোক একসাথে চলাচল, সমাবেশ বা আগ্নেয়াস্ত্র বহন করতে পারবে না।
১৪৪ ধারা হলো- উপদ্রব বা বিপদ আশংকার জরুরী ক্ষেত্রসমূহে তৎক্ষণাৎ কার্যকর আদেশ জারির ক্ষমতা।- প্রযোজ্য ক্ষেত্রঃ
১) যে সকল ক্ষেত্রে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, বা সরকার অথবা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক বিশেষ ভাবে ক্ষমতাবান অন্য কোন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (তৃতীয় শ্রেণীর নয়) যদি মনে করেন যে অত্র ধারার আওতায় অগ্রসর হবার মত যথাযথ কারন রয়েছে এবং তাড়াতাড়ি প্রতিকার প্রদানের দরকার এবং তিনি মনে করেন যে তার নির্দেশ আইনত নিযুক্ত কোন ব্যক্তির প্রতি প্রতিবন্ধকতা, আঘাত বা মানুষের জীবন, স্বাস্থ্য, নিরাপত্তার প্রতি ঝুকি, দাঙ্গা হাঙ্গামা প্রতিরোধের সম্ভাবনা আছে বা নিস্তারে সহযোগিতা করবে, তাহলে সে সব ক্ষেত্রে তিনি লিখিত আদেশ দ্বারা ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিতে পারবেন। এই লিখিত আদেশে ঘটনার মূল বিষয়বস্তু বর্নিত থাকবে এবং তা ১৩৪ ধারায় বর্নিত পদ্ধতিতে জারি করতে হবে।
২) জরুরী পরিস্থিতিতে বা যে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির উপর যথাযথ পদ্ধতিতে নোটিশ জারি সম্ভব নয়, সে সকল ক্ষেত্রে এই ধারার আদেশ একতরফাভাবে দেওয়া যাবে।
৩) এই ধারার আদেশ কোন বিশেষ স্থানে ঘন ঘন গমনকারী ব্যক্তি বা জনসাধারণের প্রতি সাধারণ ভাবে নির্দেশিত হতে পারে।
৪) কোন ম্যাজিস্ট্রেট স্বতঃপ্রবৃত হয়ে বা কোন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির আবেদনক্রমে তার নিজের বা তার অধীনস্থ কোন ম্যাজিস্ট্রেট বা তার স্থলাভিষিক্ত পুর্ববর্তি ম্যাজিস্ট্রেটের কোন আদেশ বাতিল বা পরিবর্তন করতে পারবেন।
৫) উক্তরুপ আবেদন পত্র পাওয়া গেলে ম্যাজিস্ট্রেট আবেদনকারীকে শীঘ্র ব্যক্তিগতভাবে বা উকিল মারফত তার কাছে হাজির হয়ে আদেশের বিরুদ্ধে কারন প্রদর্শনের সুযোগ দিবেন এবং ম্যাজিস্ট্রেট যদি আবেদন পুরো বা আংশিক বাতিল করেন, তাহলে তিনি এরুপ করার কারন লিপিবদ্ধ করে রাখবেন।
৬) মানুষের জীবন, স্বাস্থ্য বা নিরাপত্তার প্রতি বিপদ অথবা দাঙ্গা বা মারপিটের আশংকার ক্ষেত্রে সরকার সরকারী গেজেটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ভিন্য কোন নির্দেশ না দিলে এই ধারা অনুসারে প্রদত্ত কোন আদেশ দুই মাসের বেশী কার্যকর থাকবেনা।
১৪৪ ধারা হল বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান/ভারতের দন্ডবিধির একটি অধ্যায়। এই আইনে- ৫জন অথবা এর থেকে বেশি ব্যক্তির একত্রে চলাচল, সমবেশ করা নিষেধ |
আগ্নেয়াস্ত্র বহন করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জরুরী অবস্থা বা আসন্ন বিপদে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য এই আইনের প্রয়োগ করা হয়।
১৪৪ ধারা হলো একটি দন্ডবিধির অধ্যায় বা আইন। ১৪৪ ধারার মাধ্যমে ইচ্ছাকৃতভাবে ঝামেলা করার উদ্দেশ্যে কিছু লোকদের একত্রিত হওয়াকে বুঝানো হয়। এটি যে কোন বেআইনী সমাবেশ (Unlawful assembly) এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এই আইনে ৫ জন বা তার চেয়ে বেশি লোক একসাথে চলাচল, সমাবেশ বা আগ্নেয়াস্ত্র বহন করতে পারবে না।
১৪৪ ধারা হলো- উপদ্রব বা বিপদ আশংকার জরুরী ক্ষেত্রসমূহে তৎক্ষণাৎ কার্যকর আদেশ জারির ক্ষমতা।- প্রযোজ্য ক্ষেত্রঃ
১) যে সকল ক্ষেত্রে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, বা সরকার অথবা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক বিশেষ ভাবে ক্ষমতাবান অন্য কোন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (তৃতীয় শ্রেণীর নয়) যদি মনে করেন যে অত্র ধারার আওতায় অগ্রসর হবার মত যথাযথ কারন রয়েছে এবং তাড়াতাড়ি প্রতিকার প্রদানের দরকার এবং তিনি মনে করেন যে তার নির্দেশ আইনত নিযুক্ত কোন ব্যক্তির প্রতি প্রতিবন্ধকতা, আঘাত বা মানুষের জীবন, স্বাস্থ্য, নিরাপত্তার প্রতি ঝুকি, দাঙ্গা হাঙ্গামা প্রতিরোধের সম্ভাবনা আছে বা নিস্তারে সহযোগিতা করবে, তাহলে সে সব ক্ষেত্রে তিনি লিখিত আদেশ দ্বারা ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিতে পারবেন। এই লিখিত আদেশে ঘটনার মূল বিষয়বস্তু বর্নিত থাকবে এবং তা ১৩৪ ধারায় বর্নিত পদ্ধতিতে জারি করতে হবে।
২) জরুরী পরিস্থিতিতে বা যে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির উপর যথাযথ পদ্ধতিতে নোটিশ জারি সম্ভব নয়, সে সকল ক্ষেত্রে এই ধারার আদেশ একতরফাভাবে দেওয়া যাবে।
৩) এই ধারার আদেশ কোন বিশেষ স্থানে ঘন ঘন গমনকারী ব্যক্তি বা জনসাধারণের প্রতি সাধারণ ভাবে নির্দেশিত হতে পারে।
৪) কোন ম্যাজিস্ট্রেট স্বতঃপ্রবৃত হয়ে বা কোন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির আবেদনক্রমে তার নিজের বা তার অধীনস্থ কোন ম্যাজিস্ট্রেট বা তার স্থলাভিষিক্ত পুর্ববর্তি ম্যাজিস্ট্রেটের কোন আদেশ বাতিল বা পরিবর্তন করতে পারবেন।
৫) উক্তরুপ আবেদন পত্র পাওয়া গেলে ম্যাজিস্ট্রেট আবেদনকারীকে শীঘ্র ব্যক্তিগতভাবে বা উকিল মারফত তার কাছে হাজির হয়ে আদেশের বিরুদ্ধে কারন প্রদর্শনের সুযোগ দিবেন এবং ম্যাজিস্ট্রেট যদি আবেদন পুরো বা আংশিক বাতিল করেন, তাহলে তিনি এরুপ করার কারন লিপিবদ্ধ করে রাখবেন।
৬) মানুষের জীবন, স্বাস্থ্য বা নিরাপত্তার প্রতি বিপদ অথবা দাঙ্গা বা মারপিটের আশংকার ক্ষেত্রে সরকার সরকারী গেজেটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ভিন্য কোন নির্দেশ না দিলে এই ধারা অনুসারে প্রদত্ত কোন আদেশ দুই মাসের বেশী কার্যকর থাকবেনা।