১। পদ্ধতিগত আইন ও তত্ত্বগত আইন গুলো কি কি?
উঃ CRPC, CPC, EVIDENCE, LIMITATION Act।
আর, তত্ত্বগত আইন গুলো হচ্ছে : PENAL CODE, SR ACT ২। ফৌজদারি Karjabidhi কি?
উঃ ফৌজদারি Karjhabidhi একটি পদ্ধতিগত আইন। ১৮৬১ সালে পাশ হয়। ১৮৯৮, ১লা জুলাই থেকে karjhakar হয়, এই আইনে ৪ টি তপশিল, ৫৬৫ টি ধারা আছে।
৩। ফৌজদারি আদালত কত প্রকার ও কি কি?
উঃ ২(৬) ধারা অনুসারে, দুই প্রকার :
১/ দায়রা আদালত এবং ২। ম্যাজিস্ট্রেট আদালত।
৪। ফৌজদারি Karjhabidhi অনুযায়ী দায়রা আদালত কত প্রকার ও কি কি?
উঃ ২(৯) ধারা অনুসারে, তিন প্রকার : ১/ দায়রা জজ, ২/ অতিরিক্ত দায়রাজজ, ৩/ যুগ্ম দায়রাজজ।
৫। ফৌজদারি Karjhabidhi অনুসারে ম্যাজিস্ট্রেট কত প্রকার?
উঃ ৬(২) ধারানুসারে, ২ প্রকার যথা : ১/ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, ২/ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট।
৬। বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট কত প্রকার ও কি কি?
উঃ চার প্রকার : ১/ মহানগর এলাকায় চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, ২/ অন্যআন্য এলাকায় চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, ৩/ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, ৪/ মহানগর এলাকায় মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট,২য় এবং ৩য় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট।
৭। বিচার বিভাগ থেকে নির্বাহী বিভাগ কখন পৃথকীকরণ করা হয়?
উঃ ২০০৭ সালে, ১লা নভেম্বর : মাসদার হোসেন মামলা। ১৯৯৯ সালে মাসদার হোসেন….(অত্যন্ত দুঃখিত এই বিষয়টি বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী সংবিধান একটি সাদা মলাটের বই পাওয়া যায় সেখান থেকে দেখে নিয়েন এই বিষয়টি)।
৮। ফৌজদারী Karkhabidhite জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সম্পর্কিত বিধান কত সাল থেকে শুরু করা হয়?
উঃ ২০০৭ সাল থেকে।
৯। বাংলাদেশ সংবিধানের কত নম্বর অনুচ্ছেদ মতে বিচার বিভাগীয় পদে দায়িত্ব পালনকারী ম্যাজিস্ট্রেটদেরকে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দান করবেন?
উঃ সংবিধানের ১৩৩ বিধি / অনুচ্ছেদ দিতে, ১১৫ অনুচ্ছেদ মতে।
(১০)/ মহানগর এলাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কি নামে পরিচিত?
উঃ প্রথম / ১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট।
১১। ফৌজদারী Karjhabidhi’r ১০ ধারার বিধান কি?
উঃ সরকার সিভিল সার্ভিস এ নিয়োজিত যে কোনো ব্যাক্তিকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হতে নিয়োগ, আর এ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মধ্য হতে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিতে পারবেন।
১২। প্রতিটি জেলায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের সব্বোচ্চ (Highest) পদের নাম কি?
উঃ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।
১৩। চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর অধিনস্থ বিচারকগণের কি নামে অভিহিত করা হয়?
উঃ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট।
১৪। চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের অধীনস্থ বিচারকদের কি নামে অভিহিত করা হয়?
উঃ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট।
১৫। দায়রা জজের অধীনস্থ বিচারকদের কি নামে অভিহিত করা হয়?
উঃ সমস্ত বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট, যুগ্ম দায়রাজজ এবং অতিরিক্ত দায়রাজজ।
১৬। মহানগর দায়রা জজের অধীনস্থ বিচারকদের কি নামে অভিহিত করা হয়?
উঃ সকল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ, এবং অতিঃদায়রা জজ।
১৭। HIGHCOURT বিচাগ কোন ধরনের শাস্তি দিতে পারে?
উঃ আইনে অনুমোদিত যে কোন ধরণের শাস্তি দিতে পারে।
১৮। দায়রা জজ এবং অতিঃ দায়রা জজ কোন ধরনের শাস্তি দিতে পারে?
উঃ মৃতু্্যদন্ড অনুমোদনের ক্ষেত্রে Highcourt এর অনুমতি লাগবে, তাছাড়া আইনে অনুমোদিত যে কোনো ধরণের শাস্তি দিতে পারবেন।
১৯। যুগ্ম দায়রা জজ কোন ধরনের শাস্তি দিতে পারে?
উঃ ১০ (দশ) বছরের কারাদণ্ড।
(২০)/ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা ১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট কোন ধরণের সাজা দিতে পারে?
উঃ ০৫ বছরের কারাদন্ড, ১০,০০০ টাকা জরিমানা।
(২১)। ২য় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট কোন ধরনের শাস্তি দিতে পারে?
উঃ ০৩ বছর, ৫,০০০ টাকা।
২২। ৩য় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট কোন ধরনের শাস্তি দিতে পারে?
উঃ ০২ বছর, ২,০০০ টাকা।
২৩। বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটের দন্ড প্রদানের ক্ষমতা কত ধারায় উল্লেখ আছে?
উঃ ফৌজদারী Karjhabidhi ৩২ ধারায়।
২৪। Highcourt বিভাগ ও দায়রা আদালতের দন্ড প্রদানের ক্ষমতা কত ধারায় উল্লেখ আছে?
উঃ ফৌজদারী Karjhabidhi অনুসারে, ৩১ ধারায়।
(২৫)। ফৌজদারী Karjhabidhi’r ২৯গ এবং ৩৩ক ধারার আলোকে বিশেষ ক্ষমতা প্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেট সব্বোচ্চ (Highest) কত বছর কারাদণ্ড দিতে পারে?
উঃ সবোচ্চ (Highest) ০৭ বছর।
২৬। ফৌজদারী Karjhabidhi’r ৩৫ ধারার বিধান মতে, পরপর কারাবাসের ক্ষেত্রে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে কত বছরের বেশি মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া যাবে না?
উঃ ১৪ বছর।
২৭। জাস্টিস অব দ্যা পিস কাদেরকে বলা হয়?
উঃ পদাধিকার বলে সুপ্রিমকোর্টের বিচারকগণ, সমগ্র বাংলাদেশের জাস্টিস অব দ্যা পিস, দায়রা জজ, চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটগণ তাদের অধিক্ষেত্রে….(দেখুন : ধারা ২২, ২৫)।
২৮। যে ক্ষেত্রে শুধুমাএ কারাবাসসহ অর্থদন্ড আরোপ করা হয় সেক্ষেত্রে আদালত কোন ধরনের দন্ড দিতে পারেন?
উঃ মূল দন্ডের চার ভাগের এক অংশের বেশি হবে না ( ৪/১ অংশ)।
২৯। ফৌজদারী মামলা কয়ভাগে দায়ের করা হয়?
উঃ থানা এবং ম্যাজিস্ট্রেটের আদালত নিকট।
৩০। কমপ্লেইন্ট (অভিযোগ) কি?
উঃ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট দায়েরকৃত অভিযোগ (লিখিত / মৌখিক), আমলযোগ্য, আমল – অযোগ্য ঘটনার।
৩১। ফৌজদারী Karjhabidhite মোট কতটি তফশিল আছে?
উঃ ০৫ টি, তার মধ্যে প্রথমটি বাতিল, এবং তার মধ্যে ৪ টি বলবথ আছে, ২য় তপশিলে আমলযোগ্য, আমল অযোগ্য, জামিনযোগ্য, জামিন অযোগ্য এবং কোন আদালতে বিচারযোগ্য, ৩য় তপশীলে ম্যাজিস্ট্রেটগণের সাধারণ ক্ষমতাসম্পরকে (related) উল্লেখ, ৪থ তপশীল ম্যাজিস্ট্রটগণের আরোপযোগ্য অতিরিক্ত ক্ষমতাসম্পরকে (related) উল্লেখ আছে, ৫ম তপশীলে : ফরম / ফর্ম সম্পর্কে।
৩২। ফৌজদারী Karjhabidhi’r কোন তফসিলে আমলযোগ্য, আমল অযোগ্য এবং জামিনযোগ্য ও জামিন অযোগ্য অপরাধ সম্পর্কে উল্লেখ আছে?
উঃ ২য় তফসিলে।
৩৩। ফৌজদারী Karjhabidhi’r কত ধারার বিধান মতে পাবলিক প্রসিকিউটর নিয়োগ দেওয়া হয়?
উঃ ৪৯২ (According To Cr.Pc)।
৩৪। ফৌজদারী Karjhabidhi’r ৫৪ ধারা মতে পুলিশ কয়টি ক্ষেত্রে বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার করতে পারে?
উঃ ৯টি।
৩৫। ফৌজদারী Karjhabidhi’r কত ধারার বিধানমতে বেসরকারি ব্যক্তি কোন আসামীকে গ্রেপ্তার করতে পারে?
উঃ ৫৯ ধারা।
৩৬। ফৌজদারী Karjhabidhi’r ১৬৭ ধারার বিধানমতে সবোচ্চ (Highest) কত দিন পযন্ত ম্যাজিস্ট্রেট আসামীকে পুলিশ হেফাজতে রাখার আদেশ দিতে পারেন?
উঃ ১৫ দিন।
৩৭। ফৌজদারী Karjhabidhi’r ১৬৭ ধারার বিধানমতে পুলিশ আটককৃত ব্যক্তিকে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর নিকট হাজির করতে পারবে?
উঃ ২ টি কারণে :- (১) ২৪ ঘন্টার মধ্যে তদন্ত শেষ করতে না পারলে। ২/ আটককৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সত্য মনে করার যথেষ্ট কারণ থাকলে।
৩৮। ফৌজদারী Karjhabidhi’r বিধানমতে আদালত কোন ব্যক্তিকে হাজির করতে কি কি প্রক্রিয়া গ্রহণ করতে পারেন?
উঃ তিনটি প্রক্রিয়া : ১। সমন, ২। গ্রেফতারি পরোয়ানা, ৩। হুলিয়া এবং ক্রোক।
৩৯। ফৌজদারী Karjhabidhi অনুযায়ী সমন কত ধরনের হতে পারে?
উঃ ২ ( দুই) ধরনের : ১/ কোন ব্যক্তিকে হাজির করার জন্য সমন, ২/ কোন দলিল হাজির করার জন্য সমন।
৪০। কোন সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ হলে উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন করা যায় কিনা?
উঃ যায়!।
৪১। ক্রোক আদেশের তারিখ হতে কত বছরের মধ্যে ক্রোকি সম্পত্তি পুনরুদ্ধারের জন্য আবেদন করা যায়?
উঃ ৮৮ ধারা :- ২ বছরের মধ্যে। (According To The Code of Criminal Procedure)।
৪২। ক্রোকিয় সম্পত্তি পুনরুদ্ধারের আবেদন অগ্রাহ্য করলে তার বিরুদ্ধে কত ধারা মতে আপীল করা যায়?
উঃ ৪০৫ ধারায়।
৪৩। অপরাধ দমন সম্পর্কে (১০৬ – ১৫৩) ধারার বিধান মতে কি কি প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা পুলিশ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দেওয়া হয়েছে?
উঃ শান্তিরক্ষা ও সদাচরণের মুচলেকা, বেয়াআইনী সমাবেশ, জনসাধারণের উংপাত, জরুরি ক্ষেত্রে আদেশ, স্থাবর সম্পত্তি সম্পর্কিত আদেশ।
৪৪। মুচলেকার আদেশ কত প্রকার ও কি কি?
উঃ ২ প্রকার : ১/ শান্তিরক্ষার জন্য, ২/ সদাচরণের জন্য মুচলেকা।
৪৫। শান্তিরক্ষার জন্য মুচলেকা সম্পর্কে কত ধারায় উল্লেখ আছে?
উঃ ১০৬, ১০৭ ধারা। (ক) ১০৬ ধারামতে, ” শান্তি রক্ষার জন্য ০৩ বছর, (খ) ১০৭ ধারামতে, অন্যআন্য ক্ষেত্রে শান্তিরক্ষার মুচলেকা ০১ বছর।
৪৬। ১০৬ ও ১০৭ ধারার মধ্যে পাথক্য (Differences) কি? (CR.PC)
উঃ ১০৬ : দণ্ডপ্রাপ্ত আসামী’র জন্য শান্তিরক্ষার মুচলেকা যে কোনো আদালত দিতে পারে। ১০৭ : জেলা ম্যাজিস্ট্রেট / অন্য যে কোনো ম্যাজিস্ট্রেট।
৪৭। ফৌজদারী Karjhabidhi’r ১০৮ ধারামতে রাষ্ট্রদ্রোহ মূলক বিষয়ে প্ররোচনাকারী ব্যক্তির সদাচরণের মুচলেকা সবোচ্চ কত বছরের জন্য দিতে পারেন?
উঃ ০১ বছর।
৪৮। ১০৯ ধারামতে ভবঘুরে ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের সদাচরণের মুচলেকা সবোচ্চ (Highest) কত বছর পযন্ত দিতে পারেন?
উঃ ০১ বছর।
৪৯। ফৌজদারী Karjhabidhi’r ১১০ ধারা বিধান মতে অভ্যাসগত অপরাধীদের সদাচরণের মুচলেকা সবোচ্চ (Highest) কত দিন দেওয়া যায়?
উঃ ০৩ বছর।
৫০। মুচলেকা প্রদানে ব্যথ হলে দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে আপীল এবং রিভিশন করতে পারবেন কিনা?
উঃ আপীল করতে করতে পারবে না, কিন্তু Revision করতে পারবেন।
৫১। ফৌজদারী Karjhabidhi’r ১০৬ এবং ১০৭ ধারার অধীন ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ মোতাবেক মুচলেকা দিতে ব্যথ হলে কোন ধরনের কারাদণ্ড ভোগ করবে?
উঃ বিনাশ্রম।
৫২। ১০৮, ১০৯ ও ১১০ ধারার অধীন সদাচরণের মুচলেকা দিতে ব্যথ হলে কোন ধরনের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে?
উঃ ১০৮ ধারামতে : বিনাশ্রম কারাদণ্ড, ১০৯ ও ১১০ : সশ্রম বা বিনাশ্রম মুচলেকা।
৫৩। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বা পুলিশ অফিসার ফৌজদারী Karjhabidhi’r কোন বিধান মতে, বেআইনী সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার আদেশ দিতে পারেন?
উঃ ১২৭ ধারা / বিধান।
৫৪। ফৌজদারী Karjhabidhi অনুযায়ী কোন কোন ক্ষেত্রে ১৪৪ ধারা জারি করা যায়?
উঃ মনুষ্য জীবন, গণ শান্তি বিঘ্নিত, দাংগা, মারামারি, সাথ্য (Health) ও নিরাপত্তা বিপন্ন হওয়ার আশংকা থাকলে।
৫৫। ১৪৪ ধারার আদেশ কত মাস পযন্ত বলবথ থাকে?
উঃ ০২ মাস।
৫৬। জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের ১৪৪ ধারার আদেশের বিরুদ্ধে দায়রা জজ আদালতে কি প্রতিকারের ব্যবস্থা আছে?
উঃ রিভিশন।
৫৭। মেট্রোপলিটন এলাকায় ১৪৪ ধারা জারির ক্ষমতা কার কাছে দেওয়া হয়েছে?
উঃ পুলিশ কমিশনার।
৫৮। ফৌজদারী Karjhabidhi’r ১৪৫ ধারার আদেশের বিরুদ্ধে কত মাসের মধ্যে কোন পক্ষকে বলপূর্বক এবং বেআইনীভাবে বেদখল করা হলে ম্যাজিস্ট্রেট উক্ত বেদখলকৃত ব্যক্তিকে উক্ত তারিখে দখলদার বলে মনে করবেন?
উঃ ০২ মাস।
৫৯। পুলিশ কত ধারার বিধানমতে আমলযোগ্য অপরাধের তদন্ত শুরু করতে পারে?
উঃ ১৫৬ (১)।
৬০। পুলিশ কোন ধারার বিধান অনুযায়ী কোন শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ ব্যতিত আমল অযোগ্য মামলার তদন্ত করতে পারেন না?
উঃ ১৫৫ ধারামতে, ১ম ও ২য় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ ছাড়া তদন্ত যায়।
৬১। কত ধারা মতে পুলিশ সাক্ষীকে তলব করতে পারেন?
উঃ ১৬০।
৬২। কত ধারা মতে পুলিশ সাক্ষীর জবান বন্দি গ্রহণ করতে পারেন?
উঃ ১৬১।
(৬৩)। কত ধারা মতে ম্যাজিস্ট্রেট আসামীর সীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি রেকড (Record) করেন?
উঃ ১৬৪, ৩৬৪।
(৬৪)। কোন ধরনের ম্যাজিস্ট্রেট সীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী রেকড (Record) করতে পারেন?
উঃ মেট্রোপলিটন, ১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট, ক্ষমতাপ্রাপ্ত ২য় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট।
৬৫। পুলিশ প্রতিবেদন কত প্রকার হতে পারে?
উঃ ২ প্রকার : (ক) ChargeSheet (চাজশিট) এবং (খ) ফাইনাল রিপোর্ট।
৬৬। পুলিশ রিপোর্ট কত ধারায় উল্লেখ আছে?
উঃ ১৭৩।
৬৭। নারাজি কাকে বলে?
উঃ পুলিশ রিপোর্টের উপর সংক্ষুব্দ হয়ে, সংক্ষুব্দ ব্যক্তি আদালতে প্রতিকার চেয়ে যে আবেদন করেন তাকে নারাজি বলা হয়।
৬৮। ম্যাজিস্ট্রেট কত ধারা মতে অপরাধ আমলে নিতে পারে?
উঃ ১৯০।
৬৯। দায়রা আদালত কত ধারার বিধানমতে অপরাধ আমলে নিতে পারে?
উঃ ১৯৩।
৭০। ম্যাজিস্ট্রেট কয়টি ক্ষেত্রে অপরাধ আমলে নিতে পারেন?
উঃ ৩ টি ক্ষেত্রে : (১) ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট অভিযোগ করলে, (২) পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করে, (৩) নিজস্ব জ্যান (knowledge) বা ব্যক্তিগতভাবে / সন্দেহজনকভাবে কোন তথ্য পেলে।