Criminal Procedure Code 1898
ফৌজদারী কার্যবিধি ১৮৯৮
ফৌজদারী কার্যবিধির প্রেক্ষাপট :
১৮৩৩ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে সমগ্র ভারত বর্ষের জন্য একটি আইন কমিশন গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়। ১ম ভারতীয় আইন কমিশনের প্রধান ছিলেন "লর্ড মেকলে"। এই কমিটি প্রথমে দণ্ডবিধি প্রণয়ন করেন। ১৮৪৭ সালে এই কমিশন দণ্ডবিধিকে ভিত্তি করে ফৌজদারীর কার্যবিধির একটি খসড়া তৈরী করেন। যা "লেজিসলেটিভ কাউন্সিল" দ্বারা সর্বপ্রথম গৃহীত হয় ১৮৬১ সালে। ইহা ছিল ব্রিটিশ ভারতের প্রথম বিধিবদ্ধ কার্যবিধি। ১৮৭২ ও ১৮৮২ সালে ইহা সংশোধন করা হয়। ইহার পর ১৬টি সংশোধনী পাশ হয়। সকল সংশোধন বিবেচনা করে ১৮৯৮ সালে একটি পূর্ণাঙ্গ ফৌজদারি কার্যবিধি পাশ হয়।
ফৌজদারী কার্যবিধির প্রাথমিক ধারণা:
আইনের নাম :The Code of Criminal Procedure 1898
মোট ধারা :
মোট ধারা :
৫৬৫ টি
তফসিল :
তফসিল :
৫ টি
আইন নং :
আইন নং :
১৮৯৮ সালের ৫ নং আইন
প্রকাশিত হয় :
প্রকাশিত হয় :
২২ মার্চ ১৮৯৮ সালে
কার্যকর হয় :
কার্যকর হয় :
১লা জুলাই ১৮৯৮ থেকে
আইনের ধরণ :
আইনের ধরণ :
পদ্ধতি সম্পর্কিত আইন
ফৌজদারী কার্যবিধির ধারাসমূহের বিবরণ
ধারা ৪:সংজ্ঞাসমূহ
ধারা ৪(১)(ক):
ধারা ৪(১)(ক):
অ্যাডভোকেট
ধারা ৪(১)(কক):
ধারা ৪(১)(কক):
এটর্নী জেনারেল
ধারা ৪(১)(খ):
ধারা ৪(১)(খ):
জামিনযোগ্য অপরাধ
ধারা ৪(১)(গ):
ধারা ৪(১)(গ):
অভিযোগ
ধারা ৪(১)(চ):
ধারা ৪(১)(চ):
আমলযোগ্য অপরাধ
ধারা ৪(১)(জ):
ধারা ৪(১)(জ):
নালিশ
ধারা ৪(১)(ঞ)
হাইকোর্ট বিভাগ ধারা ৪(১)(ট):
অনুসন্ধান (Inquiry)
ধারা ৪(১)(ঠ):
ধারা ৪(১)(ঠ):
তদন্ত (Investigation)
ধারা ৪(১)(ড):
ধারা ৪(১)(ড):
বিচারিক কার্যক্রম
ধারা ৪(১)(ঢ):
ধারা ৪(১)(ঢ):
আমলের অযোগ্য অপরাধ
ধারা ৪(১)(ণ):
ধারা ৪(১)(ণ):
অপরাধ
ধারা ৪(১)(ত):
ধারা ৪(১)(ত):
থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার
ধারা ৪(১)(ধ):
ধারা ৪(১)(ধ):
থানা
ধারা ৪(১)(ন):
ধারা ৪(১)(ন):
পাবলিক প্রসিকিউটর
ধারা ৫:
দন্ডবিধির অধীনে অপরাধের বিচার এই বিধি মোতাবেক
ধারা ৬:
ধারা ৬:
ফৌজদারী আদালতের শ্রেণীবিভাগ
ধারা ৭:
দায়রা বিভাগ ধারা ৯:
দায়রা আদালত
ধারা ১০:
ধারা ১০:
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
ধারা ১১:
ধারা ১১:
জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট
ধারা ১২:
ধারা ১২:
বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেট
ধারা ১৫:
ম্যাজিস্ট্রেটসমুহের বেঞ্চ
ধারা ১৬:
বেঞ্চ এর জন্য বিধি প্রণয়ন করবেন CJM
ধারা ১৭:
নির্বাহী, জুডিশিয়াল ও মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের অধীনতা
ধারা ১৮:
মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
ধারা ২১:
চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা
ধারা ২২:
মফসসলের জন্য জাস্টিসেস অফ দা পিস
ধারা ২৫:
পদাধিকার বলে জাস্টিসেস দা পিস
ধারা ২৮:
দণ্ডবিধির অধীন অপরাধ
ধারা ২৯:
ধারা ২৯:
অন্যান্য আইনের অধীন অপরাধ
ধারা ২৯বি:
কিশোরদের ক্ষেত্রে এখতিয়ার ধারা ২৯সি:
মৃত্যুদন্ডে দন্ডনীয় নয় এরূপ অপরাধের বিচার করবেন CJM, CMM, ACJM
ধারা ৩১:
ধারা ৩১:
হাইকোর্ট বিভাগ ও দায়রা আদালত যে দণ্ড দিতে পারে
ধারা ৩২:
ধারা ৩২:
ম্যাজিস্ট্রেটগণ যে দণ্ড দিতে পারে
ধারা ৩৩ক:
ধারা ৩৩ক:
কতিপয় ব্যাক্তিগনের উচ্চতর ক্ষমতা
ধারা ৩৫ক:
জেল হাজতের সময় কারাদন্ডের মেয়াদ থেকে বাদ যাবে
ধারা ৪৬:
ধারা ৪৬:
গ্রেফতারের পদ্ধতি
ধারা ৫১:
ধারা ৫১:
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির দেহ তল্লাশি
ধারা ৫২:
ধারা ৫২:
মহিলার দেহ তল্লাশি
ধারা ১৪৪:
ধারা ১৬০:
ধারা ১৬৫:
ধারা ১৬৯:
ধারা ১৭২:
ধারা ৪০২:
ধারা ৫৪:
যখন পুলিশ বিনা পরোয়ানায় গ্রেফতার করতে পারে
ধারা ৫৯:
বেসরকারি ব্যক্তি কর্তৃক গ্রেফতার
ধারা ৬০:
ধারা ৬০:
উক্তরূপ গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে ম্যাজিস্ট্রেট বা থানায় উপস্থাপন
ধারা ৬১:
ধারা ৬১:
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে ২৪ ঘন্টার বেশি আটক রাখা যাবে না
ধারা ৬৪:
ধারা ৬৪:
ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে অপরাধ সংঘটন
ধারা ৮৭:
ধারা ৮৭:
পলাতক ব্যক্তির হুলিয়া
ধারা ৮৮:
ধারা ৮৮:
পলাতক ব্যক্তির সম্পত্তি ক্রোক
ধারা ৯৬:
তল্লাশি পরোয়ানা জারী
ধারা ৯৮:
ধারা ৯৮:
চোরাই মাল বা জাল দলিল উদ্ধারের জন্য বাড়ী তল্লাশি।
ধারা ১০০:
ধারা ১০০:
বে-আইনিভাবে আটক ব্যক্তি উদ্ধারের জন্য তল্লাশি
ধারা ১০৩:
ধারা ১০৩:
সাক্ষীর উপস্থিতিতে তল্লাশি করতে হবে
ধারা ১০৬:
ধারা ১০৬:
দণ্ডিত হইবার পর শান্তিরক্ষার জন্য মুচলেকা
ধারা ১০৭:
ধারা ১০৭:
শান্তিরক্ষা ও সদাচরণের জন্য মুচলেকা
ধারা ১০৮:
ধারা ১০৮:
রাষ্ট্রদ্রোহী বিষয়ে প্ররোচনাকারী সদাচরণের মুচলেকা
ধারা ১০৯:
ধারা ১০৯:
ভবঘুরে ও সন্দেহজনক ব্যক্তিদের সঙ্গত আচরণের জন্য মুচলেকা
ধারা ১১০:
ধারা ১১০:
অভ্যাসগত অপরাধীদের নিকট হইতে সদাচরণের জন্য মুচলেকা
ধারা ১১৪:
ধারা ১১৪:
আদালতে অনুপস্থিত ব্যক্তির ক্ষেত্রে সমন বা ওয়ারেন্ট
ধারা ১৪৪:
জমি ইত্যাদি ছাড়া অন্যান্য ক্ষেত্রে বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য অস্থায়ী আদেশ
ধারা ১৪৫:
ধারা ১৪৫:
জমি ইত্যাদি ক্ষেত্রে/স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত বিরোধের নিষ্পত্তি
ধারা ১৪৬:
ধারা ১৪৬:
বিরোধীয় সম্পত্তি ক্রোক করার ক্ষমতা
ধারা ১৪৭:
ধারা ১৪৭:
স্থাবর সম্পত্তি ব্যবহার সংক্রান্ত বিরোধের নিষ্পত্তি
ধারা ১৪৮:
ধারা ১৪৮:
স্থানীয় অনুসন্ধান
ধারা ১৫৪:
ধারা ১৫৪:
আমলযোগ্য মামলার সংবাদ/এজাহার/FIR/GR Case/Cognigeable Offence
ধারা ১৫৫:
ধারা ১৫৫:
আমলের অযোগ্য মামলার সংবাদ বা তদন্ত/Non FIR Case/Non GR Case/Non Cognigeable Offence
ধারা ১৫৬:
ধারা ১৫৬:
আমলযোগ্য মামলার তদন্ত
ধারা ১৫৭:
ধারা ১৫৭:
আমলযোগ্য অপরাধ সম্পর্কে সন্দেহ হইলে
ধারা ১৫৮:
ধারা ১৫৮:
১৫৭ ধারা রিপোর্ট দাখিলের পদ্ধতি
ধারা ১৫৯:
ধারা ১৫৯:
ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অনুসন্ধানের ক্ষমতা
ধারা ১৬০:
পুলিশ অফিসার কর্তৃক থানায় সাক্ষী তলব
ধারা ১৬১:
পুলিশ কর্তৃক জবানবন্দী লিপিবদ্ধকরণ
ধারা ১৬২:
ধারা ১৬২:
পুলিশের নিকট প্রদত্ত জবানবন্দীতে সাক্ষীর স্বাক্ষর অপ্রয়োজনীয়
ধারা ১৬৩:
ধারা ১৬৩:
জবানবন্দী প্রদানের জন্য হুমকি, প্রলোভনের প্রস্তাব দেয়া যাবে না
ধারা ১৬৪:
ধারা ১৬৪:
ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক জবানবন্দী লিপিবদ্ধকরণ
ধারা ১৬৫:
পুলিশ অফিসার কর্তৃক তল্লাশি
ধারা ১৬৬:
ধারা ১৬৬:
তল্লাশি পরোয়ানা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার বরাবরে ইস্যু
ধারা ১৬৭:
ধারা ১৬৭:
পুলিশ রিমান্ড
ধারা ১৬৮:
ধারা ১৬৮:
অধস্তন পুলিশ অফিসার কর্তৃক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট তদন্তের রিপোর্ট প্রদান
ধারা ১৬৯:
অপর্যাপ্ত সাক্ষ্যের জন্য আসামীর মুক্তি প্রদান
ধারা ১৭০:
ধারা ১৭০:
সাক্ষ্য পর্যাপ্ত হইলে মামলা ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট প্রেরণ
ধারা ১৭১:
ধারা ১৭১:
অভিযোগকারী বা সাক্ষীকে পুলিশের সাথে যেতে বলা যাবে না
ধারা ১৭২:
তদন্ত বা ডায়েরি
ধারা ১৭৩:
ধারা ১৭৩:
পুলিশ রিপোর্ট
ধারা ১৭৪(১):
ধারা ১৭৪(১):
পুলিশ অফিসার কর্তৃক সুরতহাল রিপোর্ট (মৃত্যু/আত্মহত্যা)
ধারা ১৭৪(৩):
ধারা ১৭৪(৩):
ময়না তদন্তের জন্য প্রেরণ
ধারা ১৭৫:
ধারা ১৭৫:
১৭৪ ধারার সাক্ষী তলব
ধারা ১৭৬(১):
ধারা ১৭৬(১):
পুলিশ হেফাজতে মারা গেলে ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক সুরতহাল রিপোর্ট
ধারা ১৭৬(২):
ধারা ১৭৬(২):
ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক কবর হতে লাশ উত্তোলন
ধারা ১৯০:
ধারা ১৯০:
ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অপরাধ আমলে গ্রহণ
ধারা ১৯৩:
ধারা ১৯৩:
দায়রা আদালত কর্তৃক অপরাধ আমলে গ্রহণ
ধারা ১৯৫:
ধারা ১৯৫:
আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে কতিপয় মামলা গ্রহণ
ধারা ২০০:
ধারা ২০০:
ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক ফরিয়াদী ও সাক্ষীকে পরীক্ষা/ফরিয়াদীর জবানবন্দী গ্রহণ
ধারা ২০১:
ধারা ২০১:
নালিশ ফেরৎ বা উপযুক্ত আদালতে যাওয়ার নির্দেশ
ধারা ২০২:
ধারা ২০২:
পরোয়ানা বা ওয়ারেন্ট ইস্যু স্থগিত রাখার নির্দেশ
ধারা ২০৩:
ধারা ২০৩:
নালিশ খারিজকরণ
ধারা ২০৪:
ধারা ২০৪:
পরোয়ানা/ওয়ারেন্ট প্রেরণ/প্রদানের নির্দেশ
ধারা ২০৫:
ধারা ২০৫:
ব্যক্তিগত হাজিরা হতে রেহাই
ধারা ২০৫গ:
ধারা ২০৫গ:
বিচারের জন্য দায়রা আদালতে মামলা প্রেরণ
ধারা ২০৫গগ:
ধারা ২০৫গগ:
বিচারের জন্য সিএমএম/সিজেএম আদালতে মামলা প্রেরণ
ধারা ২২১:
ধারা ২২১:
অভিযোগে অপরাধের বিবরণ থাকবে
ধারা ২২২:
ধারা ২২২:
অভিযোগে সময়, স্থান ও ব্যক্তি সম্পর্কে বিবরণ থাকবে
ধারা ২২৩:
ধারা ২২৩:
অভিযোগে অপরাধ সংঘটনের পদ্ধতি সম্পর্কে বিবরণ থাকবে
ধারা ২২৪:
ধারা ২২৪:
যে আইনের অধীনে অপরাধ দণ্ডনীয় তাহার বর্ণনা
ধারা ২২৭:
ধারা ২২৭:
রায় প্রকাশের পূর্বে যে কোনো সময় অভিযোগ পরিবর্তন
ধারা ২৩১:
ধারা ২৩১:
অভযোগ পরিবর্তিত হলে সাক্ষীকে পুনরায় তলব করা যাবে
ধারা ২৩৩:
ধারা ২৩৩:
পৃথক অপরাধের জন্য পৃথক অভিযোগ হবে
ধারা ২৩৪:
ধারা ২৩৪:
একই ধরণের তিনটি অপরাধ ১ বছরের মধ্যে সঘটিত হলে
ধারা ২৩৫:
ধারা ২৩৫:
একাধিক অপরাধের বিচার
ধারা ২৩৬:
ধারা ২৩৬:
কি অপরাধ সংঘটিত হয়েছে সেই সম্পর্কে অনিশ্চিত হলে
ধারা ২৩৭:
ধারা ২৩৭:
এক অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে অন্য অপরাধে দণ্ডিত করা যাবে
ধারা ২৩৯:
ধারা ২৩৯:
যে ব্যক্তিদের একত্রে অভিযুক্ত করা যাবে
ধারা ২৪০:
ধারা ২৪০:
একাধিক অপরাধের একটিতে দণ্ডিত হলে অবশিষ্টগুলি প্রত্যাহার
ধারা ২৪১ক:
ধারা ২৪১ক:
প্রাথমিক শুনানির পর আসামীকে অব্যাহতি
ধারা ২৪২:
ধারা ২৪২:
চার্জ বা অভিযোগ গঠন
ধারা ২৪৩:
ধারা ২৪৩:
চার্জ বা অভিযোগ স্বীকারের ভিত্তিতে দণ্ড
ধারা ২৪৪:
ধারা ২৪৪:
অভিযোগ স্বীকার করলে সাক্ষ্য গ্রহণ
ধারা ২৪৫:
ধারা ২৪৫:
সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আইন অনুসারে দণ্ড বা খালাস
ধারা ২৪৭:
ধারা ২৪৭:
ফরিয়াদি উপস্থিত না হলে আসামিকে খালাস দিতে পারেন
ধারা ২৪৮:
ধারা ২৪৮:
নালিশ প্রত্যাহার বা খালাসের আদেশ
ধারা ২৪৯:
ধারা ২৪৯:
নালিশী মামলায় ফরিয়াদী না থাকলে কার্যক্রম বন্ধ করতে পারেন এবং আসামীকে খালাস দিতে পারেন
ধারা ২৫০:
ধারা ২৫০:
মিথ্যা মামলায় সংবাদদাতাকে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দিতে এবং বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিতে পারেন
ধারা ২৬৫ক:
ধারা ২৬৫ক:
পাবলিক প্রসিকিউটর মামলা পরিচালনা করবেন
ধারা ২৬৫গ:
ধারা ২৬৫গ:
প্রাথমিক শুনানীর পর আসামীকে অব্যাহতি
ধারা ২৬৫ঘ:
ধারা ২৬৫ঘ:
চার্জ বা অভিযোগ গঠন
ধারা ২৬৫ঙ:
ধারা ২৬৫ঙ:
আসামী চার্জ বা অভিযোগ স্বীকারের ভিত্তিতে দণ্ড
ধারা ২৬৫ছ:
ধারা ২৬৫ছ:
বাদীপক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণ
ধারা ২৬৫জ:
ধারা ২৬৫জ:
খালাস
ধারা ২৬৫ঝ:
ধারা ২৬৫ঝ:
আসামীপক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণ
ধারা ২৬৫ঞ:
ধারা ২৬৫ঞ:
যুক্তিতর্ক
ধারা ২৬৫ট:
ধারা ২৬৫ট:
দণ্ড বা খালাস
ধারা ৩৩৭:
ধারা ৩৩৭:
দুষ্কর্মের সহযোগিকে ক্ষমা প্রদর্শন
ধারা ৩৩৯খ:
ধারা ৩৩৯খ:
আসামীর অনুপস্থিতিতে বিচার
ধারা ৩৪০:
ধারা ৩৪০:
আসামীর আত্নপক্ষ সমর্থন ও সাক্ষী হইবার যোগ্যতা
ধারা ৩৪২:
ধারা ৩৪২:
আসামীর জবানবন্দী গ্রহণ
ধারা ৩৫৩:
ধারা ৩৫৩:
আসামীর উপস্থিতিতে সাক্ষ্য গ্রহণ করতে হবে
ধারা ৩৫৪:
ধারা ৩৫৪:
ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা জজের সাক্ষ্য লিপিবদ্ধ করবার পদ্ধতি
ধারা ৩৫৭:
ধারা ৩৫৭:
সাক্ষীর সাক্ষ্য মাতৃভাষায় লিপিবদ্ধ হবে
ধারা ৩৬০:
ধারা ৩৬০:
সাক্ষীর সাক্ষ্য সমাপ্ত হলে আসামী বা তার কৌসুলীর উপস্থিতিতে পড়ে শুনাতে হবে
ধারা ৩৬১:
ধারা ৩৬১:
আসামী বা তার কৌসুলীর নিকট সাক্ষ্যের ব্যাখ্যা বুঝাতে হবে
ধারা ৩৬৩:
ধারা ৩৬৩:
সাক্ষীর জবানবন্দীর সময় গুরুত্বপূর্ণ মনে তার আচরণ লিপিবদ্ধ করতে হবে
ধারা ৩৬৪:
ধারা ৩৬৪:
আসামীর জবানবন্দী লিপিবদ্ধ করার পদ্ধতি
ধারা ৩৭৪:
ধারা ৩৭৪:
দায়রা আদালতের মৃত্যুদণ্ডাদেশ হাইকোর্টে পেশ
ধারা ৩৭৬:
ধারা ৩৭৬:
হাইকোর্ট কর্তৃক মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদন
ধারা ৩৮২:
ধারা ৩৮২:
গর্ভবতী স্ত্রীলোকের মৃত্যুদণ্ড স্থগিত
ধারা ৩৯৯:
ধারা ৩৯৯:
তরুণ অপরাধীকে সংশোধনাগারে আটক রাখা।
আদালত ১৫ বছরের কম বয়স্ক আসামীকে সরকারের নিয়ন্তণাধীন সংশোধনাগারে প্রেরণ করবেন।
ধারা ৪০০:
দন্ড কার্যকর করার পর ফেরত।
দায়িত্বশীল কর্মকর্তা দন্ড কার্যকর করার পর পরোয়ানাটি ইস্যুকারী আদালতে প্রেরণ করবেন।
ধারা ৪০১:
সরকার কর্তৃক দণ্ড স্থগিত বা মওকুফ করতে পারবেন।
৪০১(৩):
দন্ড মওকুফের শর্ত ভংগ করলে পুলিশ বিনা পরোয়ানায় গ্রেফতার করতে পারবেন।
ধারা ৪০২:
সরকার কর্তৃক দণ্ড পরিবর্তন করে পরবর্তী দন্ড দিতে পারবেন-
ধারা ৪০২ক:
ধারা ৪০২ক:
রাষ্ট্রপতি কর্তৃক মৃত্যুদণ্ড মওকুফ।
ধারা ৪০৩:
ধারা ৪০৩:
একবার খালাস বা দণ্ডিত করলে পুনরায় বিচার করা যাবে না
ধারা ৪০৪:
ধারা ৪০৪:
বিধান না থাকলে আপীল চলবে না
ধারা ৪০৭:
ধারা ৪০৭:
দ্বিতীয় বা তৃতীয় ম্যাজিস্ট্রেট প্রদত্ত দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপীল
ধারা ৪০৮:
ধারা ৪০৮:
যুগ্ম দায়রা ও প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের দণ্ডাজ্ঞার বিরুদ্ধে দায়রা আদালতে আপীল
ধারা ৪০৯:
ধারা ৪০৯:
দায়রা আদালতে আপীল শুনানী
ধারা ৪১০:
ধারা ৪১০:
দায়রা আদালত প্রদত্ত দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপীল
ধারা ৫২৮:
দায়রা জজ তার অধীন আদালত থেকে মামলা প্রত্যাহার করতে পারে