১৯০৮ সালের রেজিষ্ট্রেশন আইন ২০০৪ সালের ডিসেম্বর মাসে সংশোধন করা হয়েছে৷ আইনটি ১ জুলাই ২০০৫ ইং থেকে কার্যকর হয়েছে ৷
নতুন আইন অনুযায়ী জমি রেজিষ্ট্রেশনের সময় ক্রেতা ও বিক্রেতার করণীয় বিষয়গুলো হলো :
(১) ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ের নিজের স্বাক্ষর/টিপ সহি যুক্ত ছবি দিবে ৷
(২) সম্পত্তির বিবরণসহ মানচিত্র আঁকিয়ে দিতে হবে ৷
(৩) সম্পত্তির মালিকানা রয়েছে মর্মে ক্রেতাকে হলফনামা দিতে হবে ৷
(৪) শেষ ২৫ বছর জমিটি কার কার মালিকানায় ছিল তা দাখিল করতে হবে ৷
(৫) জমির মূল্য ৫ লাখ টাকার কম হলে রেজিষ্ট্রেশন ফি হবে ৫০০ টাকা, ৫ লাখ হতে ৫০ লাখ টাকা হলে রেজিষ্ট্রেশন ফি ১০০০ টাকা, জমির মূল্য ৫০ লাখ টাকার বেশি হলে রেজিষ্ট্রেশন ফি ২০০০ টাকা ৷
(৬) উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমির মূল্য যাই হোক রেজিষ্ট্রেশন ফি ১০০ টাকা দিতে হবে ৷
(৭) জমি হস্তান্তরের সকল চুক্তি লিখিত হতে হবে এবং রেজিষ্ট্রেশন বাধ্যতামূলক ৷
(৮) বর্তমানে জমি ক্রয়ের চুক্তি,চুক্তি সম্পাদনের তারিখ হতে ১ বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে ৷
(৯) সম্পত্তি বিক্রির বাযনা চুক্তিও রেজিষ্ট্র্রেশন করতে হবে, যে বায়না চুক্তিগুলি এখনও রেজিষ্ট্রি করা হয়নি সেগুলি এই আইন বলবত্ হওয়ার পর ৬ মাসের মধ্যে রেজিষ্ট্রি করতে হবে ৷
(১০) বন্ধকী জমির ক্ষেত্রে বন্ধক দাতার লিখিত সম্মতি ছাড়া অন্য কারো নিকট বন্ধক রাখা বা বিক্রি করা যাবে না ৷
জমি বেদখল হলে:
প্রথমে জমিটি নিজের দখলে আনার চেস্টা করুন তবে মনে রাখবেন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবেন না। দখলে ব্যর্থ হলে স্থানীয় চেয়ারম্যান বা গন্যমান্য ব্যক্তিদের সমস্যাটা বলুন।
এতেও সমাধান না হলে স্থানীয় থানায় একটি GD করুন।
স্থানীয় দেওয়ানি আদালতের শরণাপন্ন হোন
(সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন - ১৮৭৭ এর ৯ ধারায় প্রতিকার পাবেন)। মামলা দায়ের করতে হবে জমি বেদখলের ৬ মাসের মধ্যে।
ফৌজদারি আদালতেও মামলা করতে পারবেন (১৮৯৮ সালের ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৫ ধারায় প্রতিকার পাবেন)। মামলা দায়ের করতে হবে জমি বেদখলের ২ মাসের মধ্যে।
একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর সহায়তা নিন।
মনে রাখবেন দেওয়ানি মামলায় সময় একটু বেশি লাগে তাই ধৈর্য ধরে মামলাটি পরিচালনা করুন।
Land Registration Law BD: Content Credit: http://mmhaqtareq84.blogspot.com/2014/07/blog-post_7.html
নতুন আইন অনুযায়ী জমি রেজিষ্ট্রেশনের সময় ক্রেতা ও বিক্রেতার করণীয় বিষয়গুলো হলো :
(১) ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ের নিজের স্বাক্ষর/টিপ সহি যুক্ত ছবি দিবে ৷
(২) সম্পত্তির বিবরণসহ মানচিত্র আঁকিয়ে দিতে হবে ৷
(৩) সম্পত্তির মালিকানা রয়েছে মর্মে ক্রেতাকে হলফনামা দিতে হবে ৷
(৪) শেষ ২৫ বছর জমিটি কার কার মালিকানায় ছিল তা দাখিল করতে হবে ৷
(৫) জমির মূল্য ৫ লাখ টাকার কম হলে রেজিষ্ট্রেশন ফি হবে ৫০০ টাকা, ৫ লাখ হতে ৫০ লাখ টাকা হলে রেজিষ্ট্রেশন ফি ১০০০ টাকা, জমির মূল্য ৫০ লাখ টাকার বেশি হলে রেজিষ্ট্রেশন ফি ২০০০ টাকা ৷
(৬) উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমির মূল্য যাই হোক রেজিষ্ট্রেশন ফি ১০০ টাকা দিতে হবে ৷
(৭) জমি হস্তান্তরের সকল চুক্তি লিখিত হতে হবে এবং রেজিষ্ট্রেশন বাধ্যতামূলক ৷
(৮) বর্তমানে জমি ক্রয়ের চুক্তি,চুক্তি সম্পাদনের তারিখ হতে ১ বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে ৷
(৯) সম্পত্তি বিক্রির বাযনা চুক্তিও রেজিষ্ট্র্রেশন করতে হবে, যে বায়না চুক্তিগুলি এখনও রেজিষ্ট্রি করা হয়নি সেগুলি এই আইন বলবত্ হওয়ার পর ৬ মাসের মধ্যে রেজিষ্ট্রি করতে হবে ৷
(১০) বন্ধকী জমির ক্ষেত্রে বন্ধক দাতার লিখিত সম্মতি ছাড়া অন্য কারো নিকট বন্ধক রাখা বা বিক্রি করা যাবে না ৷
জমি বেদখল হলে:
প্রথমে জমিটি নিজের দখলে আনার চেস্টা করুন তবে মনে রাখবেন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবেন না। দখলে ব্যর্থ হলে স্থানীয় চেয়ারম্যান বা গন্যমান্য ব্যক্তিদের সমস্যাটা বলুন।
এতেও সমাধান না হলে স্থানীয় থানায় একটি GD করুন।
স্থানীয় দেওয়ানি আদালতের শরণাপন্ন হোন
(সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন - ১৮৭৭ এর ৯ ধারায় প্রতিকার পাবেন)। মামলা দায়ের করতে হবে জমি বেদখলের ৬ মাসের মধ্যে।
ফৌজদারি আদালতেও মামলা করতে পারবেন (১৮৯৮ সালের ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৫ ধারায় প্রতিকার পাবেন)। মামলা দায়ের করতে হবে জমি বেদখলের ২ মাসের মধ্যে।
একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর সহায়তা নিন।
মনে রাখবেন দেওয়ানি মামলায় সময় একটু বেশি লাগে তাই ধৈর্য ধরে মামলাটি পরিচালনা করুন।
Land Registration Law BD: Content Credit: http://mmhaqtareq84.blogspot.com/2014/07/blog-post_7.html