আইনজীবী তালিকাভুক্তির লিখিত পরীক্ষা, ২০০৫
(পরীক্ষাঃ ৮ই এপ্রিল, ২০০৫)
সময়ঃ ৪ ঘন্টা, পূর্ণমানঃ ১০০
প্রশ্ন-১। যে কোন ৪টি ব্যাখ্যা করুনঃ ক) আইনানুগ প্রতিনিধি; খ) অন্তর্বতীকালীন নিষেধাজ্ঞা; গ) কজ অব একশন বা মোকদ্দমার কারণ; ঘ) বিকল্প সমন জারি; ঙ) প্লিডিংস; চ) স্থানীয় তদন্ত।
প্রশ্ন-২। “এখতিয়ার” এবং “দেওয়ানী প্রকৃতির মামলা”
বলিতে আপনি
কি বোঝেন?
আইনের বিধান
উল্লেখপূর্বক ব্যাখ্যা করুন। কোন কোন ক্ষেত্রে মামলার আরজি
খারিজ করা যায়? আইনের বিধান
উল্লেখসহ আরজি
খারিজের দরখাস্ত মুসাবিদা করুন।
প্রশ্ন-৩। ক) কোন আইনের
বিধান বলে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা আদেশ
দেয়া হয়ে থাকে? অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রদানের পূর্বে আদালত
কি কি বিষয় বিবেচনা করে থাকেন?
খ) বিরোধীয় সম্পত্তিতে স্বত্ব ঘোষণার
প্রার্থনায় দায়েরকৃত বিচারাধীন মামলার
বাদী খোদা
বক্সের অনুকুলে আদালত অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ
জারি করে বিবাদীগণকে মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া
পর্যন্ত সীমানা
প্রাচীর না ভাঙ্গার নির্দেশ দেন। কিছুদিন পরই বিবাদীগণ অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ
অমান্য করে সীমানা প্রাচীর ভেঙ্গে
ফেলে। বাদী বিবাদীগণের এই অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রতিকার প্রার্থী। কোন আইনের বিধান
অনুযায়ী আপনি
বাদীর প্রতিকারের ব্যবস্থা করবেন?
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭
প্রশ্ন-৪। ক) দলিল বাতিল
বলতে আপনি
কি বোঝেন?
কে এবং কি কি কারণে
দলিল বাতিল
চাইতে পারে?
খ) রেজিস্ট্রিকৃত একখানা দলিলের কোন পক্ষ যদি ঐ দলিল বাতিল করতে চায় তাহলে কোন সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের আওতায় তাকে তা করতে হবে? তিনি কি শুধুমাত্র দলিলটি ভূয়া এবং তাহার উপর বাধ্যবাধকতা নয় এই মর্মে মামলা করতে পারেন?
প্রশ্ন-৫। ‘এ’ ২০০৩ সালের
১২ই ডিসেম্বর তারিখে ১ লক্ষ টাকা মূল্যে
এক খণ্ড
জমি বিক্রয়ের জন্য ‘বি’ এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হয় এবং ঐদিনই বায়না বাবদ
২৫ হাজর
টাকা গ্রহণে
‘বি’ এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হয় এবং ঐদিনই বায়না
বাবদ ২৫ হাজার টাকা গ্রহণে
‘বি’ এর বরাবরে এক খণ্ড
বায়নাপত্র দলিল
সম্পাদন করে দেয়। চুক্তিতে সাব্যস্ত হয় যে, তিন বৎসর সময়ের
মধ্যে পণমূল্যের অবশিষ্ট টাকা
‘বি’ এর নিকট থেকে গ্রহণ
করে ‘এ’ ‘বি’ এর বরাবরে
একখানা কবলা
দলিল সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করে দেবে। ‘বি’ যথাসময়ে পণমূল্যের অবশিষ্ট টাকা
‘এ’ কে সাচনা করে প্রতিশ্র“ত কবলা দলিল সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করে দেবে। ‘বি’ যথাসময়ে পণমূল্যের অবশিষ্ট টাকা ‘এ’ কে সাচনা করে প্রতিশ্রত কবলা দলিল
সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করে দিতে
অনুরোধ জানায়। ‘এ’ নানা প্রকার তাল বাহানা করে কালক্ষেপণ করতে থাকে
এবং শেষ অবধি কবলা দলিল
করে দিতে
অস্বীকৃতি জানায়। যথাযথ আইনের উল্লখপূর্বক ‘বি’ এর জন্য একখানা
আরজি মুসাবিদা করুন।
ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৮৯৮
প্রশ্ন-৬। ক) প্রাথমিক তথ্য
বিবরণী এবং নালিশী দরখাস্তের পার্থক্যসূচক বৈশিষ্ট্যগুলো আলোচনা
করুন। প্রাথমিক তথ্য বিবরণী
এবং নালিশী
দরখাস্তের ব্যবহার এবং গুরুত্ব আলোচনা করুন।
খ) নারাজী কী? নারাজী দরখাস্তের বিষয়ে
একজন ম্যাজিস্ট্রেট কি কি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে
পারেন? নারাজী
দরখাস্ত অগ্রাহ্য হলে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির কোন প্রতিকার আছে কি? থাকলে তা কোথায়
এবং কোন কোন হেতুমূলে?
প্রশ্ন-৭। ক) ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৪৫ ধারার বিধান মতে প্রসিডিং রুজু করার
জন্য অপরিহার্য শর্ত কি?
খ) সাক্ষ্য প্রমাণ
পর্যালোচনার পর ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব যদি দেখতে পান যে, বর্তমান মামলার
ভূমি নিয়ে
শান্তি ভঙ্গের
কোন আশংকা
নেই, তাহলে
তিনি কি ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন?
গ) সাক্ষ্য প্রমাণ,
মৌখিক এবং দালিলিক পর্যালোচনার পর ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব যদি বিবাদমান পক্ষদ্বয়ের মধ্যে বিরোধীয় ভূমিতে কোন পক্ষের দখল আছে তা সাব্যস্ত করতে
ব্যর্থ হন তাহলে তিনি কি করবেন?
ঘ) সাক্ষ্য প্রমাণ
পর্যালোচনার পর ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব যদি দেখতে পান যে, প্রসিডিং রুজু
করার ৬০ দিনের মধ্যে মামলার
ভূমিতে প্রথম
পক্ষের কোন দখল ছিল না তাহলে প্রসিডিং এর পরিণতি কি হবে?
প্রশ্ন-৮। ক) তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলার তদন্তকালে ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৬১ ধারা মতে সাক্ষীর যে জবানবন্দী লিপিবদ্ধ করেন,
তার আইনগত
মূল্য কি? আইনের কোন বিধান
বলে তদন্তকারী পুলিশের নিকট
সাক্ষীর প্রদত্ত জবানবন্দী এবং আদালতে প্রদত্ত সাক্ষীর জবানবন্দী সাদৃশ্য বা বৈপরীত্য আদালতের বিবেচনার জন্য রেকর্ডে আনয়ন করা হয়? বাদী পক্ষ
পুলিশের নিকট
সাক্ষীর প্রদত্ত জবানবন্দী কখনও
কোন কাজে
ব্যবহার করতে
পারে কি?
খ) পুলিশ তদন্ত
কার্য সম্পন্ন করে ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের
১৭৩ ধারা
অনুযায়ী ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট প্রতিবেদন দাখিল করে আসামীদের মামলার দায় থেকে অব্যহতি দানের
প্রার্থনা জানায়। পুলিশের এই রিপোর্ট ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব গ্রহণ
করতে বাধ্য
কি? যদি না হয়, তাহলে
ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব
এ ব্যাপারে কি কি পদক্ষপ
গ্রহণ করতে
পারেন?
দন্ডবিধি, ১৮৬০
প্রশ্ন-৯। ক) প্রতারণা এবং অপরাধমূলক বিশ্বাস ভংগের
উপাদানগুলো দণ্ডবিধি আইনের সংশ্লিষ্ট ধারা উল্লেখপূর্বক আলোচনা করুন।
খ) একই বিচারকালে কোন আসামীকে কি উভয় অপরাধে দণ্ডিত করা যায়?
গ) দৃষ্টান্ত সহকারে
মিথ্যা পরিচয়ে
প্রতারণা ব্যাখ্যা করুন।
ঘ) দণ্ডবিধি আইনের
ধারা উল্লেখপূর্বক ‘ঘৃন্য উদ্দেশ্যে অপহরণ’ আলোচনা
করুন।
প্রশ্ন-১০। ক) রহিম, করিম,
জলিল, হেলাল
এবং বেলাল
নামে পাঁচ
ভাই তাদের
জাত শত্র“
জহিরকে খুন করার মতলব আঁটে
এবং সেই উদ্দেশ্য সাধনের জন্য
ঘটনার দিন গভীর রাত্রে বলপূর্বক জহিরের শোবার
ঘরের দরজা
ভেঙ্গে ফেলে। ঘরে ঢুকে করিম এবং জলিল জহিরকে বুকে
ডেগার গিয়ে
বার বার আঘাত করে, যার ফলে সঙ্গে সঙ্গেই
জহিরের মৃত্যু
ঘটে। ঘটনার সময় হেলাল
এবং বেলাল
লাঠি ও ফালা হাতে দরজায়
পাহারারত ছিল। দণ্ডবিধি আইনের কোন কোন ধারায় আপনি আসামীদের অভিযুক্ত করবেন?
কারণ উল্লেখপূর্বক আলোচনা করুন।
খ) আব্বাস আলী,
নওশের ও আরও ছয়জন সহযোগীসহ মারাত্মক অস্ত্র
সস্ত্রে সজ্জিত
হয়ে শহীদ
এবং মুনিরের একখণ্ড জমি বলপূর্বক দখল করার
পর এক সাধারণ অভিপ্রায়ে বেআইনী
জনতাবদ্ধে মিলিত
হয়। শহীদ এবং মুনীর
তাদেরকে বাধা
দিয়ে ব্যর্থ
হয়। ধ্বস্তাধ্বস্তির এক পর্যায়ে আসামী আব্বাস
আলী ডেগার
দিয়ে শহীদের
বুকে মারাত্মক জখম করে এবং আসামী নওশের
মুনীরের ডান হাতে লাঠি দিয়ে
বাড়ি মেরে
গুরুতর জখম করে ঘটনস্থলেই শহীদের
মৃত্যু হয়। ডান হাতের কবজি ভাংগার
ফলে হাসপাতালে মুনির ২৪ দিন চিকিৎসাধীন ছিল।
দণ্ডবিধি আইনের
সংশ্লিষ্ট ধারা
উল্লেখে আসামীদের বিরুদ্ধে যে সব অভিযোগ গঠিন
করবেন, তা পর্যালোচনা করুন।
প্রশ্ন-১১। হত্যার উদ্দেশ্যে নিন্দনীয় নরহত্যা এবং হত্যার উদ্দেশ্যহীন নিন্দনীয় নরহত্যার পার্থক্য করুন। দণ্ডবিধির ২৯৯, ৩০২ এবং ৩০৪ ধরার
আলোকে উত্তর
লিখুন।
তামাদি আইন, ১৯০৮
প্রশ্ন-১২। “মোকদ্দমাটি তামাদিতে বারিত”
বলতে আপনি
কি বুঝেন?
কোন কোন প্রকার মোকদ্দমায় তামাদি
আইনের ৫ ধারা প্রযোজ্য? বিশেষ
আইনের আওতায়
দায়েরকৃত কোন মোকদ্দমার ক্ষেত্রে, যেখানে
বিশেষ তামাদির বিধান রয়েছে,
সেখানে কি তামাদি আইনের ৫ ধারা প্রযোজ্য? যদি না হয়, ধারা
উল্লেখে উত্তর
দিন।
প্রশ্ন-১৩। ক) কোন মোকদ্দমা চূড়ান্ত নিষ্পত্তির জন্য ধার্য
দিনে বাদী
হঠাৎ অসুস্থ
হয়ে আদালতে
উপস্থিত হতে না পারায় বিবাদীগণের উপস্থিতিতে মামলাটি বাদীর ঐ অসুস্থতাজনিত কারণে খারিজ
হয়ে যায়। মামলা খারিজের প্রায় তিন মাস পরে বাদী
আপনার কাছে
এসে ঐ একতরফা খারিজের আদেশ
রদ ও রহিতক্রমে মোকদ্দমা পুনর্জীবিত করার ব্যবস্থা নিতে বলে। তামাদি মওকুফের জন্য আদালতকে সন্তুষ্ট করতে
আপনি কোন কোন বিষয়ের উপর গুরুত্ব আরোপ করবেন?
খ) যদি দরখাস্তকারী মামলায় যথাযথ
পদক্ষেপ নিতে
ব্যর্থ হয়েছিল
বলে আদালতের নিকট প্রতীয়মান হয় তবে কি আদালত তামাদি
মওকুফ করতে
পারে?
সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২
প্রশ্ন-১৪। ক) স্বীকারোক্তি বলতে
কি বুঝা
যায়? স্বীকারোক্তি তা, জুডিশিয়াল বা একস্ট্র-জুডিশিয়াল, প্রত্যাহারকৃত বা অপ্রত্যাহারকৃত যা-ই হোক না কেন,
কি এককভাবে আসামীকে শাস্তি
প্রদানের ভিত্তিতে হতে পারে?
খ) তিনজন আসামীর
স্বীকারোক্তি ম্যাজেস্ট্রেট সাহেব ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের
১৬৪ ধারার
বিধান অনুযায়ী যথারীতি লিপিবদ্ধ করেন। স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীতে তিনজন আসামীই
নিজেরসহ আবদুল
আজিজ নামীয়
অপর এক ব্যক্তিকে ডাকাতিতে সনাক্ত
করে। ঐ সকল স্বীকারোক্তি ছাড়া আবদুল
আজিজের বিরুদ্ধে অন্য কোন প্রকার সাক্ষ্য প্রমাণ
নেই। শুধুমাত্র সহ-আসামীর
স্বীকারোক্তির উপর নির্ভর করে আবদুল
আজিজকে শাস্তি
দেয়া যাবে
কি?
বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ, ১৯৭২
প্রশ্ন-১৫। পেশাগত আচরণবিধি এবং নীতিমালার আলোকে আদালতের প্রতি, মক্কেলের প্রতি এবং সহ-আইনজীবীদের প্রতি
একজন এডভোকেটের দায়িত্ব ও কর্তব্য পর্যালোচনা করুন।
প্রশ্ন-১৬। সিটি ব্যাংক লিমিটেডের নিয়োগপ্রাপ্ত আইন উপদেষ্টা হিসাব মোঃ নুরুজ্জামানকে ব্যাংকের পক্ষে মামলা/মোকদ্দমা দায়ের করে ঐসব পরিচালনা করে আসছেন। একজন ঋণখেলাপীর নিকট থেকে
১,০০,০০০০.০০ টাকা
আদায়ের লক্ষ্যে একটি মানি
স্যুট দায়েরের জন্য ব্যাংক
মিঃ জামানকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং কোর্ট
ফি বুঝিয়ে
দেয়। মিঃ জামান যথাসময়ে মামলার আরজি
মুসাবিদা প্রস্তুত করে ১০,০০০/- টাকার ফিসের
বিল ব্যাংকে প্রেরণ করেন। ৪ মাস কাল সময়ের
মধ্যে পুনঃ
পুনঃ তাগিদ
সত্ত্বেও ব্যাংক
মিঃ জামানের প্রাপ্য ফিসের
টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হয়। অতঃপর মিঃ জামান ব্যাংকে একটি লিখিত
নোটিশ দিয়ে
জানিয়ে দেয় যে, যদি নোটিশ
প্রাপ্তির ১ মাসের মধ্যে ব্যাংক
তার প্রাপ্য ফিসের টাকা
পরিশোধ না করে, তাহলে ব্যাংকের পক্ষে মানি
সুটটি দায়ের
না করে,
তার কাছে
গচ্ছিত কোর্ট
ফিসের টাকা
থেকে তিনি
তার প্রাপ্য ফিসের টাকা
কেটে নেবেন। এবারেও ব্যংক তার দাবী
অনুযায়ী ফিসের
টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হলে মিঃ জামান কোর্ট
ফিসের টাকা
থেকে তার প্রাপ্য আদায় করে নেন। পেশাগত আচরণ বিধি ও নীতিমালার আলোকে মিঃ জামান কি পেশাগত
অসদাচরণ করেছেন
এবং করে থাকলে Cannons of Professional Conduct and Etiquette-এর কোন Cannons ভঙ্গ
করেছেন? আলোচনা
করুন।
প্রশ্ন-১৭। ক) জনাব রহিম
বাদীপক্ষের নিযুক্তিয় এডভোকেট। একই মামলায় জনাব
সাদুল্লাহ বিবাদী
পক্ষের নিযুক্তিয় এডভোকেট। জনাব রহিম বাদীর
সাক্ষী জবানবন্দী গ্রহণকালে জনাব
সাদুল্লাহ আপত্তি
উপস্থাপন করেন
যে, জনাব
রহিম Pleading এর বাইরে প্রশ্ন
করে সাক্ষীর জবানবন্দী করিতেছেন না। জনাব রহিম তীব্রভাবে আপত্তি তুলে
জনাব সাদুল্লাহ আইনের জ্ঞান
সম্পর্কে প্রশ্ন
তোলেন। বিজ্ঞ আইনজীবীদের মধ্যে
কথা কাটাকাটি ও উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়। আদালত তাদেরকে শান্ত করার
চেষ্টা করে। কিন্তু কথা কাটাকাটি শেষ পর্যন্ত ধ্বস্তাধ্বস্তিতে পরিণত
হয়। তারা কি Cannons of Professional Conduct
and Etiquette ভংগ করেছেন?
করে থাকলে
কোন Cannons ভঙ্গ
করেছেন?
খ) মিঃ সালাম
একজন এডভোকেট একটি মামলার
বাদী আজিজ
এর পক্ষে
নিযুক্ত হন। ঐ মামলার বিবাদী সালাম
এডভোকেট সাহেবের শ্যালক। কিন্তু সালাম Cannons of Professional
Conduct and Etiquette ভংগের অপরাধ
করেছেন কি? আলোচনা করুন। করে থাকলে কোন
Cannons তারা ভংগ করেছেন? আলোচনা করুন।